গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
রাজ্যর মৎস্যম উন্নয়ন নিগমের নিয়ন্ত্রণাধীন যমুনাদিঘি মৎস্যবীজ খামারে মোট ৪২ টি ছোট বড় পুকুর রয়েছে। ১৯৮৫ সালে এই প্রজেক্ট চালু হয়। এক সময় এটিই ছিল এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে বড় মৎস্য বীজ খামার। এদিন সেখানেই বিঘা দশেকের একটি পুকুরে এই মাছের চারা ছাড়া হয়। অনুষ্ঠানে মন্ত্রী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন পূর্ব বর্ধমান জেলা পরিষদের সভাধিপতি শম্পা ধারা, আউশগ্রামের বিধায়ক অভেদানন্দ থান্দার প্রমুখ।
দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, মণিপুরে এই মাছের ব্যা পক জনপ্রিয়তা রয়েছে। এই মাছ গঠনে অনেকটা পুঁটি মাছের মতো হলেও স্বাদ ইলিশের মতো। এই মাছ বিক্রি করে ভালো দাম পাওয়া যায়।
এদিন যমুনাদিঘি মৎস্যবীজ খামারে পেংবা ইলিশের চারা মাছ ছাড়ার পাশাপাশি আউশগ্রামের সাহেবডাঙ্গায় জেলা পরিষদের উদ্যোরগে একটি দিঘিতেও চারা মাছ ছাড়েন মৎস্যয়মন্ত্রী। সেখানে প্রায় ৮০ কেজি চারা পোনা ছাড়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।