গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই বধূর বাড়ি নাদনঘাট থানার রায়দোগাছিয়া এলাকায়। কিছুদিন ধরে তাঁর মোবাইলে একটি অচেনা নম্বর থেকে ফোন আসছিল। ফোনে কুপ্রস্তাব দিচ্ছিল এক যুবক। পরে বিষয়টি তিনি তাঁর স্বামী ও ভাইদের জানান। শনিবার রাত ৯টা নাগাদ ফের ওই নম্বর থেকে ফোন আসে। এরপর স্বামী ও ভাইদের কথা মতো বধূ ওই যুবকের সঙ্গে দেখা করতে রাজি হন। তার কথা মতো পূর্বস্থলীর বাগঅচড়ার একটি পোল্ট্রি ফার্মের কাছে পৌঁছন। সেখানে স্থানীয় তিন যুবক বসে মদ্যপান করছিল। যদিও বধূর সঙ্গে লোকজন দেখে তারা হতবাক হয়ে যায়। এরপরই শুরু হয় বচসা। সেই সময় তারা বধূর স্বামী ও এক ভাইকে ধারালো চপার দিয়ে কোপ মারে। চিৎকার শুনে এলাকার বাসিন্দারা ছুটে আসেন। তারপরই অভিযুক্ত তিন যুবক ঘটনাস্থল থেকে চম্পট দেয়। জখমদের পুর্বস্থলী ব্লক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
বধূর স্বামী বলেন, স্ত্রীর মোবাইলে প্রায়ই একটি অচেনা নম্বর থেকে কল আসত। তাকে কুপ্রস্তাব দেওয়া হতো। বিষয়টি জানার পর স্ত্রীকে দেখা করার প্রস্তাবে রাজি হওয়ার জন্য বলি। পোল্ট্রি ফার্মের কাছে স্থানীয় যুবক প্রসেনজিৎ ঘোষ, খোকন ঘোষ ও সাহেব ঘোষ বসে মদ্যপান করছিল। স্ত্রীকে নিয়ে সেখানে যেতেই ওরা চপার নিয়ে আমাদের উপর চড়াও হয়।