বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য দীপক কর বলেন, চিরাচরিত সাধারণ বিষয়ে পড়াশোনা করে ততটা ভালো চাকরি অনেকেই পাচ্ছে না। তাদের আরও কর্ম সম্ভাবনাময় করতে স্কিল বাড়াতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রত্যেকটা বিভাগ আলাদা করে প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য কর্ম সম্ভাবনাময় একটা ডিজাইন তৈরি করছে।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ইতিহাস বিভাগ থেকে ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ইন পুরুলিয়া বিষয়ে স্পেশাল কোর্স তৈরি করা হচ্ছে। একইভাবে কম্পিউটার সায়েন্সের ছাত্রছাত্রীরা সাইবার সিকিউরিটি বিষয়ে, রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ক্ষেত্রে পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন স্পেশাল কোর্স হিসাবে পড়ানো হবে। অপরদিকে গ্রন্থাগার বিভাগ ম্যানুস্ক্রিপ্টলজি, বাণিজ্য বিভাগ ইন্ডাস্ট্রি প্রসিডিওর অ্যান্ড জিএসটি, সমাজবিদ্যা বিভাগ সোশ্যাল ওয়ার্ক, ভূগোল বিভাগ রিমোট সেন্সিংয়ের বিষয়ে, পদার্থবিদ্যা বিভাগ মোবাইল কমিউনিকেশন, ইংরেজি বিভাগ মাস মিডিয়া, সংস্কৃত বিভাগ বেদিক স্টাডিজ বিষয়ে স্পেশাল কোর্স পড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা স্নাতকোত্তর পড়তে পড়তে এই স্পেশাল কোর্স করবেন। এর পাশাপাশি, অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা আলাদাভাবে সার্টিফিকেট, ডিপ্লোমা কোর্স করতে পারবেন। বাইরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিল্পমহল থেকে বিশেষজ্ঞ শিক্ষক আনা হবে। গত ডিসেম্বর মাস থেকে এর জন্য প্রচেষ্টা শুরু হয়। পরবর্তীতে করোনা পরিস্থিতিতে নতুনভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এই অভিনব উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে রাজ্যের উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থায় একটি নতুন মডেলের সূচনা হতে চলেছে বলে মনে করছে শিক্ষা মহল।