গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
কৃষ্ণনগর শহরের এক বাসিন্দা বলেন, করোনার জেরে দীর্ঘ লকডাউনে বহু কলকারখানায় কাজ নেই। অনেকে কর্মহীন হয়ে রয়েছেন। পরিবহণ শিল্পও স্বাভাবিক ছন্দে ফেরেনি। তাই এবার বিশ্বকর্মার আরাধনায় আড়ম্বর দেখা গেল না। এদিন সকাল থেকে শান্তিপুরে ভাগীরথীর বিভিন্ন ঘাটে এবং রানাঘাটে চূর্ণী নদীর ঘাটে তর্পণের জন্য ভিড় করেন অনেকে। ঘাটগুলিতে নজরদারি চালায় পুলিস। এছাড়াও পুরসভার পক্ষ থেকে দূরত্ব বজায় রাখা এবং মাস্ক পরার আবেদন রাখা হয়। তবে অনেকে তা মানেননি বলে অভিযোগ। এদিন সকালে নবদ্বীপ রানিরঘাট, বড়ালঘাট, পোড়াঘাট, শ্রীবাসঅঙ্গন, ফাঁসতলা, শ্রীচৈতন্য জন্মস্থান আশ্রমঘাট সহ ১৫টি ঘাটে তর্পণের জন্য ভিড় হয়। ঘাটে বাঁশের ব্যারিকেড করা হয়। পুলিস, সিভিক ভলান্টিয়ার, ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট টিমের স্পিডবোটে নজরদারি চালানো হয়। কৃষ্ণনগর, নাকাশিপাড়া, কালীগঞ্জ, তেহট্টর ঘাটগুলিতে তর্পণের জন্য বহু মানুষ ভিড় করে ছিলেন।