পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
মেদিনীপুর শহরের গান্ধীঘাট, বিদ্যাসাগর পার্ক লাগোয়া ঘাটে কংসাবতী নদীতে তর্পণ করার জন্য সাধারণ মানুষ শামিল হন। পুরসভার পক্ষ থেকে আগেই ঘাট চত্বর পরিষ্কার করে দেওয়া হয়েছিল। এদিন ঘাটগুলিতে প্রচুর পুলিস মোতায়েন করা হয়। করোনা পরিস্থিতির জন্য অন্যবারের তুলনায় তুলনামূলক ভিড় কম ছিল। তবে, সামাজিক দূরত্ববিধি ছিল না বললেই চলে। অনেকে মাস্ক ছাড়াই এদিন তর্পণ করতে ঘাটে গিয়েছিলেন। শুধু মেদিনীপুর শহর নয়, জেলার বিভিন্ন নদীর ঘাটেই সাধারণ মানুষ এদিন তর্পণ করেছেন। অন্যদিকে, এদিন বিশ্বকর্মা পুজো দিতে বিভিন্ন মন্দিরে বাইক, চারচাকা নিয়ে সাধারণ মানুষ ভিড় করেন। মেদিনীপুর শহরের বটতলা চকের কালীমন্দিরেও এদিন বাইক পুজো দেওয়ার জন্য অনেকেই ভিড় করেছিলেন। এছাড়া জেলার বিভিন্ন কারখানায় এদিন বিশ্বকর্মা পুজো হয়েছে।
ঝাড়গ্রামেও বৃহস্পতিবার ভোর থেকে বিভিন্ন জায়গায় তর্পণ করলেন জেলার মানুষজন। শহরের সাবিত্রী পুকুর, মেহেরা বাঁধে তর্পণের জন্য ভিড় ছিল। লালগড়ে কংসাবতী নদী, গোপীবল্লভপুর ও নয়াগ্রামে সুবর্ণরেখা নদী, বেলিয়াবেড়া ও জামবনী ব্লকে ডুলুং নদীতে তর্পণ করার জন্য মানুষজন ভিড় জমান।