কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
পঞ্চম শ্রেণীর ওই স্কুলে ১৭৫ জন ছাত্রছাত্রী রয়েছে। রয়েছেন ৬ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা। প্রসঙ্গত, করোনার জেরে সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যখন কার্যত বন্ধ রয়েছে। সেই সময় ওই স্কুলের শিক্ষকরা পালা করে এলাকায় ঘুরে ঘুরে করোনা সম্পর্কে ছাত্রছাত্রী ও অভিভাবকদের সচেতন করছেন প্রায় একমাস ধরে। কখনও ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে রাস্তাতে শেখান হচ্ছে করোনা পরিস্থিতিতে নিজেদের কীভাবে রক্ষা করতে হবে। এছাড়াও বাড়িতে গিয়ে শিক্ষকরা একইভাবে প্রচার করছেন অভিভাবকদের কাছে। শিক্ষকরা নিজেদের পকেটের টাকা খরচ করে ছাত্রছাত্রীদের বিলি করছেন মাস্ক ও স্যানিটাইজার। পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য বাসিন্দাদের অনুরোধ করা হচ্ছে। এছাড়াও স্কুলের শিক্ষকরা ছাত্রছাত্রীদের বাড়িতে গিয়ে পড়াচ্ছেন। তবে এই কাজে তিনজন শিক্ষক যুক্ত রয়েছেন। দূরত্বের কারণে বাকি তিনজন ছাত্রছাত্রীদের বাড়িতে গিয়ে আপাতত পড়াশুনা করাতে পারছেন না। ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক অমৃতাভ মণ্ডল বলেন, সামাজিক দায়িত্ববোধ থেকে আমরা এভাবে ছাত্রছাত্রীদের পাশে দাঁড়িয়েছি। আমরা চাই আমাদের মতো প্রতিটি বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকারা এভাবে ছাত্রছাত্রীদের পাশে দাঁড়ান।