বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, লোকসভা নির্বাচনের পর বর্ধমান উত্তর বিধানসভা এলাকায় তৃণমূলের একাধিক পার্টি অফিসে দখল করেছিল বিজেপি। পরে তৃণমূল কিছু পুনরুদ্ধারও করে। তা নিয়ে দু’পক্ষের বিরোধ ছিলই। সম্প্রতি, কারখানায় নিয়োগ, রাজনৈতিক ক্ষমতা দখল সহ নানা বিষয় নিয়ে বেশ কয়েক মাসে ধরেই ওই এলাকায় বিজেপি-তৃণমূলের মধ্যে চাপানউতোর চলছিল। বুধবার রাতে কল থেকে জল নেওয়াকে কেন্দ্র করে গণ্ডগোলের সূত্রপাত। তারপরই দু’পক্ষের সংঘর্ষে বেধে যায়। বাড়ি ও দোকান ভাঙচুরও করা হয়। বাইকও ভাঙচুর করা হয়। বর্ধমান থানার পুলিস ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
বর্ধমান উত্তর বিধানসভার বিজেপির পর্যবেক্ষক প্রবাল রায় বলেন, ওই এলাকায় বেশিরভাগ মানুষ বিজেপির সমর্থক। তাই তৃণমূল বাইরে থেকে লোক নিয়ে এসে পরিকল্পিতভাবে হামলা করেছে। মহিলাদেরও রেহাই দেওয়া হয়নি। পুলিসের সামনে ওরা আমাদের কর্মীদের মারধর করেছে। তৃণমূল কংগ্রেস নেতা তথা জেলা পরিষদের সদস্য নুরুল হাসান বলেন, বিজেপির লোকজনই আমাদের কর্মীদের উপর হামলা চালিয়েছে। আসলে, লোকসভার হাওয়া ফুরিয়ে গিয়েছে। পায়ের তলা থেকে মাটি সরে যাচ্ছে জেনেই ওরা নানাভাবে অশান্তি ছড়াচ্ছে।