পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
ওই পুরসভা এলাকা থেকে এমন শৌচাগার নির্মাণ সম্পর্কে কিছু অভিযোগ পাওয়ার পর পুরুলিয়ার জেলাশাসক বিষয়টি রঘুনাথপুরের মহকুমা শাসকের কাছে পাঠিয়ে দেন। তদন্ত কমিটি গড়ে বিষয়টি দেখতে বলেন তাঁকে। মামলাকারীর বক্তব্য, সেই তদন্ত কমিটি গত ১৬ জুন পুরসভায় এসে তাঁকে লিখিতভাবে বলতে বলে যে, তিনিই প্রকল্পের ৪৮ লক্ষ টাকা নয়ছয় করেছেন। তিনি তা লিখতে অস্বীকার করলে, তাঁকে হুমকি দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ করেন। তারই জেরে তিনি আসেন হাইকোর্টে। গত ৩১ জুলাই আদালত জানায়, ১৪ আগস্ট পর্যন্ত মামলাকারীর বিরুদ্ধে কঠোর কোনও ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না। সাম্প্রতিক শুনানিতে রাজ্য জানায়, প্রকল্পে ২ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু, অভিযোগ আসার পর, তার সত্যতা যাচাই করতেই তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। মামলাকারীর বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত করার জন্য ওই কমিটি নয়। কেবলমাত্র আশঙ্কা থেকেই মামলাটি করা হয়েছে। এই প্রেক্ষাপটেই আদালত বলেছে, বরাদ্দ অর্থ নয়ছয় হয়েছে কি না, সেই উত্তর খোঁজার মধ্যেই তদন্ত সীমাবদ্ধ থাকা উচিত।