পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এদিন কাকভোরে গৌরাঙ্গ সেতুর উত্তর পূর্ব প্রান্তে ভাগীরথীর জলে জাল ফেলেছিলেন মৎস্যজীবী রণজিৎ মাঝি। জাল টানতেই টের পান ভারী কিছু আটকে আছে। জালে বড় কোনও রুই বা কাতলা পড়েছে বলে ভাবেন। কিন্তু এতটাই ভারী ছিল যে তাঁর একার পক্ষে জাল টেনে তোলা দুষ্কর হয়ে ওঠে। শেষ পর্যন্ত অন্য মৎস্যজীবীদের সাহায্য নেন রণজিৎবাবু। ভাগীরথীর প্রায় ২০ফুট নীচ থেকে জাল টেনে নদীর উপরে তুলতেই রণজিৎ সহ অন্যান্যদের চক্ষু চড়কগাছ। রুই, কাতলার বদলে উঠে এসেছে আস্ত একটি স্কুটি। একথা জানাজানি হতেই স্থানীয় বাসিন্দাদের ভিড় জমতে শুরু করে। স্থানীয় পুলিস-প্রশাসনকে খবর দেওয়া হয়। ঘটনাস্থলে পৌঁছয় নবদ্বীপ থানার পুলিস।
পুরসভার ভরপাড়ার বাসিন্দা মৎস্যজীবী রণজিৎবাবু জানান, বর্ষার সময় ভাগীরথীর জল বেশি থাকায় মাছ ভেসে আসে।
অন্যান্য দিনের মতো এদিনও গৌরাঙ্গ সেতুর উত্তর পূর্ব দিকে মাছ ধরার জন্য ঢোল জাল পেতেছিলাম। পরে ওই জাল টানতেই ভারী কিছু জালে আটকেছে টের পাই। একার পক্ষে সম্ভব না হওয়ায় অন্যান্য মৎস্যজীবীর সাহায্য নিতে হয়। সবাই মিলে বহু কষ্টে জাল নদীর পাড়ে তুলতেই, দেখি কোনও মাছ নয়, জালে বেধেছে একটি স্কুটি। পুলিস জানিয়েছে, কীভাবে ভাগীরথীতে স্কুটিটি এল তা জানতে তদন্ত চলছে।