গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
পুরসভা সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, গ্রিন সিটি প্রকল্পে ইতিমধ্যে পুরসভা এলাকা জঞ্জালমুক্ত করতে আবর্জনা বহন করার কয়েকটি গাড়ি আনা হয়েছে। প্রতিদিন এলাকার নিকাশি নালাগুলি পরিষ্কার করা হচ্ছে। আবর্জনা ফেলার জন্য প্রতিটি এলাকায় ডাস্টবিন রাখা হয়েছে। কিন্তু পথ কুকুরের দাপটে ডাস্টবিনের আবর্জনা রাস্তার উপর ছড়িয়ে পড়ছে বলে অভিযোগ। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে পুর প্রশাসন প্রায় ছ’মাস আগে প্রতিটি বাড়িতে দু’টি করে বালতি দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিল। বালতিতে বাড়ির আবর্জনা মজুত করে রাখা হবে। পরে সাফাইকর্মীরা আবর্জনা সংগ্রহ করবেন।
এমাসের শেষ সপ্তাহে একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে নীল ও সবুজ বালতি বিলি করা হবে। বাসিন্দারা সবুজ বালতিতে তরল আবর্জনা ও নীল বালতিতে শুকনো আবর্জনা মজুত করে রাখবেন। ফলে এলাকা জঞ্জালমুক্ত রাখা যাবে বলে পুর প্রশাসনের দাবি। বাসিন্দাদের একাংশ জানান, জেলার দু-তিনটি পুরসভায় এভাবে জঞ্জাল সংগ্রহ করে এলাকা পরিচ্ছন্ন রাখা হচ্ছে বলে তাঁরা জানতে পেরেছেন। এক্ষেত্রে এই পুরসভা দেরিতে হলেও কাজ শুরু করছে দেখে খুশি বাসিন্দারা। তবে কতদিন এভাবে আবর্জনা সংগ্রহ করা হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে।
পুরসভার প্রশাসকমণ্ডলীর চেয়ারম্যান অপূর্ব সরকার বলেন, গ্রিন সিটি প্রকল্পে এই কাজ চালু করা হচ্ছে। আবর্জনা সংগ্রহের পর সেগুলি থেকে সার তৈরির চেষ্টা করা হবে। এমাসের শেষে বালতিগুলি বিলি করা হবে।