গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, জয়েন্টে কাউন্সেলিংয়ের সময় পড়ুয়ার ডোমিসাইল সার্টিফিকেট বা রাজ্যের স্থায়ী বাসিন্দার শংসাপত্র লাগে। পড়ুয়া যে জেলার বাসিন্দা, সেই জেলা প্রশাসনের সাধারণ বিভাগ থেকেই তা দেওয়া হয়। এদিন থেকেই কাউন্সেলিং শুরু হয়েছে। সেইমতো পড়ুয়ারা সোমবার শংসাপত্র নিতে এলে টানাপোড়েনের মধ্যে পড়েন। জেনারেল সেকশন থেকে মহকুমা শাসকের অফিসে পাঠানো হয়। মহকুমা অফিস জানায়, জেনারেল সেকশন থেকেই শংসাপত্র দেওয়া হবে। পড়ুয়ারা মঙ্গলবার ফের আসানসোলে সংশ্লিষ্ট অফিসে আসেন। কিন্তু জন্মাষ্টমীতে ছুটি থাকায় অফিস বন্ধ ছিল। এরপরই চিন্তায় পড়ে যান পড়ুয়া ও অভিভাবকরা। বুধবার সকালে অফিসের সামনে হাজির হয়ে তাঁরা দেখেন ওই বিভাগের কর্মীরা নেই। তারপরই ধৈর্য্যের বাঁধ ভাঙে। শংসাপত্র হাতে না পাওয়ায় কাউন্সেলিংয়ে অংশ নিতে না পারা নিয়ে সংশয় দেখা দেয়। জেলা প্রশাসনের অফিসের সামনে মেধাবী পড়ুয়াদের ক্ষোভ প্রদর্শনের পরই টনক নড়ে প্রশাসনের শীর্ষ কর্তাদের। তাঁরা শংসাপত্র দেওয়ার ব্যবস্থা করেন। অতিরিক্ত জেলাশাসক (সাধারণ) শিভাল অভিজিৎ তুকারাম বলেন, যা সমস্যা ছিল, তা মিটে গিয়েছে।