কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কৃষ্ণনগর: জেলায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা হাজার পার করেছে আগেই। এই অবস্থায় করোনা ঠেকাতে সাধারণ মানুষকে নানান বিধি মানাতে তৎপর প্রশাসন। অথচ সেই নদীয়ায় জেলাশাসকের দপ্তরেই করোনা রোধে কোনও ব্যবস্থা নেই। অফিসে কর্মীদের বা নানান কাজে আসা লোকজনদের থার্মাল স্ক্রিনিং বা হাত স্যানিটাইজ করা হচ্ছে না। এনিয়ে ক্ষোভ বাড়ছে কর্মীদের মধ্যে। অভিযোগ উঠেছে প্রশাসনিক উদাসীনতার।
জেলাশাসকের দপ্তরের এক দেড়শো মিটারের মধ্যে থাকা কৃষ্ণনগর জেলা পুলিস, জেলা পরিষদ অফিসে থার্মাল স্ক্রিনিং করে কর্তা-কর্মী বা বাইরে থেকে আসা মানুষজনদের ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু, এসব কিছুই চোখে পড়ছে না খোদ জেলাশাসকের অফিসে। করোনা পরিস্থিতি শুরুর সময়ই মুখ্যমন্ত্রী এসব ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রত্যেক জেলাকেই নির্দেশ দিয়েছিলেন। অথচ দু’-একটি সরকারি দপ্তর বাদে কোথাও স্যানিটাইজও করা হয়নি। কর্মীদের মধ্যে মাস্ক ব্যবহারেও অনীহা। বিনা বাধায় দপ্তরের সব জায়গায় যাতায়াত করা যাচ্ছে। কোনও কোনও দপ্তর নিজেদের উদ্যোগে কিছু ব্যবস্থা নিয়েছে। কিন্তু, সার্বিকভাবে কালেক্টরেটে কেন এই অব্যবস্থা তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
জেলাশাসকের দপ্তরের এক দেড়শো মিটারের মধ্যে থাকা কৃষ্ণনগর জেলা পুলিস, জেলা পরিষদ অফিসে থার্মাল স্ক্রিনিং করে কর্তা-কর্মী বা বাইরে থেকে আসা মানুষজনদের ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু, এসব কিছুই চোখে পড়ছে না খোদ জেলাশাসকের অফিসে। করোনা পরিস্থিতি শুরুর সময়ই মুখ্যমন্ত্রী এসব ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রত্যেক জেলাকেই নির্দেশ দিয়েছিলেন। অথচ দু’-একটি সরকারি দপ্তর বাদে কোথাও স্যানিটাইজও করা হয়নি। কর্মীদের মধ্যে মাস্ক ব্যবহারেও অনীহা। বিনা বাধায় দপ্তরের সব জায়গায় যাতায়াত করা যাচ্ছে। কোনও কোনও দপ্তর নিজেদের উদ্যোগে কিছু ব্যবস্থা নিয়েছে। কিন্তু, সার্বিকভাবে কালেক্টরেটে কেন এই অব্যবস্থা তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
