কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
ওই এএনএম নার্স ভরতপুর ব্লকের প্রসাদপুর সেন্টারে কর্মরত ছিলেন। সোমবার তাঁর লালারসের পরীক্ষা করা হয়। পরে তাঁর রিপোর্ট পজিটিভ আসে। তারপরই তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা শুরু হয়। বহরমপুরের কোভিড হাসপাতালের পরিষেবা নিয়ে এর আগেও প্রশ্ন উঠেছিল। মৃত্যুর হারও বেড়ে গিয়েছে। তবে এদিন ওই কোভিড যোদ্ধার মৃত্যুর পর দপ্তরের কর্মীদের মধ্যেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে। মৃতার এক আত্মীয় বলেন, সাতদিন ধরে তিনি জ্বরে ভুগছিলেন। একটু ভালোভাবে চিকিৎসা হলে হয়তো তিনি প্রাণে বেঁচে যেতেন। কঠিন সময়েও তিনি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গিয়ে কাজ করেছেন। সেসময় হয়তো কারও সংস্পর্শে এসে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। তবে এদিন এই ঘটনা নিয়ে এমএসভিপি শর্মিলা মল্লিক কোনও মন্তব্য করতে চাননি। তাঁকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি কেটে দেন।
জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক প্রশান্ত বিশ্বাস বলেন, পরিবারের পক্ষ থেকে কোনও অভিযোগ হয়নি। তবে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিক বলেন, বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। মৃত মহিলা প্রথম সারির করোনা যোদ্ধা ছিলেন। চিকিৎসায় গাফিলতি হয়ে থাকলে উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।