কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
জেলা পুলিসের এক আধিকারিক বলেন, অক্সিজেন সিলিন্ডারের কালোবাজারি নিয়ে এখনও কোনও অভিযোগ মেলেনি। এধরনের অভিযোগ উঠলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এই মুহূর্তে জেলার করোনা সংক্রমণের গ্রাফ অনেকটাই ঊর্ধ্বমুখী। করোনা আক্রান্ত রোগীদের শরীরে অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দেওয়ায় শ্বাসকষ্ট হয় বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। তাই, অনেকেই সংক্রমণের আশঙ্কায় বাড়িতে অক্সিজেন সিলিন্ডার মজুত করে রাখছেন। যে সব করোনা আক্রান্ত বাড়িতে রয়েছেন, তাঁদের জন্যও সিলিন্ডার মজুত করে রাখছেন পরিবারের লোকজন। হঠাৎ করে জেলায় অক্সিজেন সিলিন্ডারের চাহিদা অন্যান্য সময়ের তুলনায় ৫ গুণ বেড়ে গিয়েছে বলে ব্যবসায়ীদের দাবি। তবে, চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সরবরাহ হচ্ছে না। ফলে, সিলিন্ডারের ঘাটতি দেখা দিচ্ছে। সুযোগ বুঝে ব্যবসায়ীরা সিলিন্ডারের জন্য মোটা টাকা হাঁকছেন।
শহরের এক অক্সিজেন সিলিন্ডার বিক্রেতা বলেন, অন্যান্য সময়ের তুলনায় এখন চাহিদা অনেক বেড়ে গিয়েছে। মানুষ আতঙ্কে বাড়িতে সিলিন্ডার মজুত করে রাখছেন। চাহিদা অনুযায়ী তা মিলছে না। অনেকেই সিলিন্ডারের জন্য বেশি টাকা নিচ্ছেন। আমরা এটা না করার জন্য অনুরোধ করেছি। তবে, অপ্রয়োজনে সিলিন্ডার মজুতের প্রবণতা থেকেই চাহিদা বাড়ছে। এমনকী কলকাতা থেকেও সিলিন্ডারের জন্য অনুরোধ আসছে। কোম্পানিগুলিও চাহিদা মতো সাপ্লাই দিতে পারছে না।
স্বাস্থ্যদপ্তরের এক কর্তা বলেন, অপ্রয়োজনে অক্সিজেন সিলিন্ডার ঘরে রাখার প্রবণতা তৈরি হয়েছে। চাহিদা বাড়ায় কালোবাজারি হচ্ছে। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হবে।