কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, লালগোলা ব্লকে এদিন ১৭ জন আক্রান্ত হয়েছেন। এছাড়া বড়োঞায় পাঁচজন, রঘুনাথগঞ্জ-১ ব্লকে সাতজন, রঘুনাথগঞ্জ-২ ব্লকে ছ’জন, নওদার আমতলায় চারজন, বহরমপুর শহরে তিনজন এবং লালবাগে সাতজন এবং অন্যান্য ব্লকগুলিতেও বেশ কয়েকজন আক্রান্ত হয়েছেন।
মুখ্য স্বাস্থ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক প্রশান্ত বিশ্বাস বলেন, উপসর্গহীন যাঁদের বাড়িতে পরিকাঠামো আছে তাঁদের হোম আইসোলেশনে রাখা হচ্ছে। নতুন করে বানজেটিয়া এবং রঘুনাথগঞ্জে সেফ হোম সোমবার থেকেই চালু করা হয়েছে।
সোমবার আক্রান্তদের মধ্যে একজন পুলিসের এসআই এবং ছ’জন সিভিক ভলেন্টিয়ার। এছাড়া একজন স্বাস্থ্য কর্মী, দু’জন আশা কর্মীও আক্রান্ত হয়েছেন। জেলায় রবিবার থেকে অ্যান্টিজেন টেস্ট শুরু হয়ে গিয়েছে। তারফলে টেস্টের সংখ্যা এক ধাক্কায় অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। জেলায় সব মিলিয়ে ৮২১ জন আক্রান্ত হয়েছেন। ৫৯৫ জন সুস্থ হয়েছেন।
তবে হোম আইসোলেশনে থাকা রোগীদের অভিযোগ, স্বাস্থ্য দপ্তর বাড়ি ঘিরে দেওয়া ছাড়া আর কিছুই করছে না। প্রয়োজনীয় ওষুধও তারা পাচ্ছে না। বাইরে থেকে ওষুধ কিনে আনতে বলা হচ্ছে। ঘর সিল করে দেওয়ায় বাইরে গিয়ে পরিবারের কেউ ওষুধ কিনেও আনতে পারছে না। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে ওষুধ জোগাড় করতে হচ্ছে। গ্রামীণ এলাকায় পঞ্চায়েতগুলি কন্টেইনমেন্ট জোনে থাকা পরিবারগুলিকে খাবার পৌঁছে দিলেও শহরে তা হচ্ছে না। তারফলে সমস্যা বেড়েছে।