বিতর্ক-বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম-পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থোপার্জনের সুযোগ।প্রতিকার: অন্ধ ব্যক্তিকে সাদা ... বিশদ
তিনি জানান, বাড়িতে থাকা আক্রান্ত ব্যক্তির শারীরিক খোঁজখবর নিতে স্বাস্থ্যদপ্তরের পক্ষ থেকে ফোনে দু’বার যোগাযোগ করা হবে। এএনএম কর্মীরা পাল্স-অক্সিমিটার নিয়ে আক্রান্তের রক্তে অক্সিজেনের উপস্থিতি রেট খতিয়ে দেখবেন। গুরুতর অসুস্থ আক্রান্তদেরই করোনা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হবে। মৃদু উপসর্গ এবং উপসর্গহীন আক্রান্তদের রাখা হবে বাড়িতেই। বাড়িতে থাকার সময় যাতে প্রতিবেশী কিংবা স্থানীয় লোকজন বাধা না দেন, সেজন্য গোটা জেলাবাসীর কাছে আবেদন জানিয়েছেন জেলা প্রশাসন ও পুলিসের শীর্ষ কর্তারা। যাঁরা পজিটিভ অবস্থায় বাড়িতে থাকবেন, তাঁরা যেকোনও অসুবিধায় পড়লে স্বাস্থ্যদপ্তরের সঙ্গে কথা বলতে পারবেন। তাঁদের ফোন নম্বর দেওয়া হবে।
এদিনের সাংবাদিক বৈঠকে জেলাশাসক ছাড়াও পুলিস সুপার সুনীলকুমার যাদব, অতিরিক্ত জেলাশাসক(ট্রেজারি) শেখর সেন এবং দুই মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক নিতাইচন্দ্র মণ্ডল ও সুব্রত রায় উপস্থিত ছিলেন।
পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় ৪৫জন করোনা আক্রান্ত হোম আইসোলেশনে রয়েছেন। জ্বর, সর্দি, কাশি হলে নিকটবর্তী স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যাওয়ার পরামর্শ দেন সিএমওএইচ নিতাইচন্দ্রবাবু। তিনি বলেন, জেলায় প্রত্যেক ব্লক, গ্রামীণ ও বড় হাসপাতালে নমুনা সংগ্রহ করা হচ্ছে। গোটা জেলায় ৬০হাজারের বেশি নমুনা সংগ্রহ হয়েছে। জেলায় দু’হাজার র্যা পিড টেস্ট কিট এসেছে। তাতে ২০-৩০মিনিটের মধ্যে রেজাল্ট জানা যাবে। শীঘ্রই তমলুক জেলা হাসপাতালে করোনা টেস্ট শুরু হবে।
করোনা থেকে সুস্থ হওয়া জেলায় ন’জনের একটি করোনা-যোদ্ধা ক্লাব এদিন কলকাতায় গিয়েছে। সেখানে প্রশিক্ষণ দিয়ে তাঁদের করোনা মোকাবিলার কাজে লাগানো হবে।