কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
ওই ওয়ার্ডে বেশ কয়েকশো পরিযায়ী শ্রমিক রয়েছেন। তাঁরা লকডাউনে অন্যান্য রাজ্য থেকে ফিরে এসেছেন। তাঁরা বলেন, আমরা যখন হোম বা স্কুল কোয়ারেন্টাইনে ছিলাম, তখন পুরসভা রেশন ও কাজ দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিল। কিন্তু কোয়ারেন্টাইনের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর পুরসভা আর পাত্তা দিচ্ছে না। ওয়ার্ডের কাউন্সিলার এবং তাঁর লোকেরা আমাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করছেন।
যদিও বিদায়ী কাউন্সিলার সন্ধ্যা সাতিক বলেন, আমরা পরিযায়ী শ্রমিকদের সঙ্গে কোনওরকম দুর্ব্যবহার করিনি। বিভাসবাবু বলেন, পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য সে অর্থে কোনও রেশন আসেনি। যাঁদের রেশন কার্ড নেই এবং কোনওভাবে রেশন পাননি, তাঁদের অস্থায়ী কুপনের মাধ্যমে রেশন দেওয়ার কথা ছিল। আর গ্রাম পঞ্চায়েতের মতো পুরসভা এলাকায় ১০০ দিনের কাজের কোনও সুযোগ নেই। তাই পুরসভা ইচ্ছে করলেই ওঁদের কাজ দিতে পারে না। এই দু’টি বিষয়ে পরিযায়ী শ্রমিকরা ভুল বুঝেছিলেন।