বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার সপ্তাহের প্রথমদিন থেকে এলাকার বিভিন্ন থানার পুলিস করোনা সতর্কতায় বিশেষভাবে টহল দেবে বলে বিভিন্নভাবে প্রচার করেছিল। কান্দি থানার পক্ষ থেকে ফেসবুক এবং হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে একটি বিজ্ঞপ্তি ব্যাপকভাবে প্রচার করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করোনা মোকাবিলায় পুলিস কড়া পদক্ষেপ নিতে চলেছে। মাস্ক ছাড়া রাস্তায় বের হলে পুলিস নির্দিষ্ট ধারায় মামলা করবে। সামাজিক দূরত্ব না মানলে পুলিস মামলার সঙ্গে কড়া পদক্ষেপ নেবে। ভরতপুর, সালার, খড়গ্রাম ও বড়ঞা থানার পক্ষ থেকেও বিভিন্নভাবে পুলিসের ওই বার্তা প্রচার করা হয়েছে।
যদিও সোমবার কান্দি থানা ছাড়া অন্যত্র পুলিসকে সেভাবে মাঠে নামতে দেখা যায়নি। পুলিসের কয়েকটি গাড়ি বিভিন্ন রাজ্য সড়কের ধারে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গিয়েছে। পুলিসি টহল বা করোনা মোকাবিলায় সর্তকতামূলক প্রচার চোখে পড়েনি। এদিন সকাল থেকে কান্দি শহরের নেতাজি বাস টার্মিনাসে যথেষ্ট ভিড় ছিল। কান্দি বিডিও অফিসের গেটেও অনেকের মুখে মাস্ক ছিল না। পারস্পরিক দূরত্বও বজায় রাখা হয়নি। একইভাবে ভরতপুর বাজার, সালার বাজার, থানার মোড়ে মাস্ক ছাড়াই ব্যাপক জমায়েত দেখা গিয়েছে। ভরতপুরের আলিয়া স্কুলে এদিন নবম ও দশম শ্রেণীর প্রশ্নপত্র বিলি করা হয়। সেখানে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে অনেকের মুখে মাস্ক ছিল না। খড়গ্রামের নগর বাসস্টপে সকাল থেকেই ভিড় ছিল। কর্তব্যরত সিভিক ভলান্টিয়ারদের গলার কাছে মাস্ক ঝুলতে দেখা গিয়েছে। এলাকার সচেতন বাসিন্দারা কড়াকড়ি করার ব্যাপারে সরব হয়েছেন। কান্দি থানার পুলিসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, জেলা প্রশাসনের নির্দেশমতো ইতিমধ্যে কাজ শুরু হয়েছে। একই বক্তব্য ভরতপুর, সালার, বড়ঞা ও খড়গ্রাম থানার পুলিসের। নিজস্ব চিত্র