বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, তমলুক ও মেদিনীপুর: পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হলেন ২২ জন। তাঁদের মধ্যে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ছ’জন এবং পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ১৬ জন। একটা সময় পর্যন্ত আক্রান্তদের মধ্যে সিংহভাগ পরিযায়ী শ্রমিক থাকলেও এখন ছবিটা আলাদা। ভিনরাজ্যের সঙ্গে যোগ না থাকা বাসিন্দাদের মধ্যেও ছড়াচ্ছে সংক্রমণ। এই অবস্থায় সোমবার পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসক পার্থ ঘোষ কন্টেইনমেন্ট জোন নিয়ে নতুন করে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছেন। জোনের সংখ্যা ১২থেকে বাড়িয়ে ১৮টি করা হয়েছে। পাশাপাশি কন্টেইনমেন্ট জোনে লকডাউন কঠোর করতে এদিন তমলুকে অতিরিক্ত জেলাশাসক (ট্রেজারি) শেখর সেনের অফিসে বৈঠক হয়। অতিরিক্ত পুলিস সুপার (হেড কোয়ার্টার) সহ কয়েকজন ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় নতুন ছ’জনের মধ্যে তমলুক ব্লকে একজন, হলদিয়া ব্লকে দু’জন, হলদিয়া পুরসভা এলাকায় একজন, সুতাহাটা ব্লকে একজন এবং কোলাঘাট ব্লকের একজন রয়েছেন। এদিন জেলাশাসক নিজের অফিসে অতিরিক্ত জেলাশাসক এবং দায়িত্বপ্রাপ্ত ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়ে বৈঠক করেন। সকালে তমলুকে ডিএম অফিসে স্যানিটাইজার টানেল বসানো হয়।
স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, হলদিয়া ব্লকের দ্বারিগেড়িয়ায় এক মহিলা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। আগেই তাঁর স্বামী পেশায় দোকানদার করোনা পজিটিভ হন। শনিবার ওই দম্পতির ছেলের করোনা পজিটিভ রিপোর্ট এসেছে। হলদিয়া ব্লকের কাষ্ঠশালী গ্রামের ন’বছরের এক বালিকা করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। সুতাহাটা ব্লকের চৈতন্যপুরে করোনায় আক্রান্ত প্রাথমিক শিক্ষকের স্ত্রীও পজিটিভ। শনিবার রাতে প্রাথমিক শিক্ষক, তাঁর ছেলে ও মেয়ের পজিটিভ রিপোর্ট এসেছিল। রবিবার রাতে শিক্ষকপত্নীর পজিটিভ রিপোর্ট এসেছে। হলদিয়া শহরেও একজনের পজিটিভ রিপোর্ট এসেছে। তমলুক ব্লকে একটি উপ স্বাস্থ্যকেন্দ্রের সঙ্গে যুক্ত এক আশাকর্মী করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। কোলাঘাট ব্লকের উত্তর জিঁয়াদা গ্রামে একজন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন।
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় মোট আক্রান্ত ১৬ জন। মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের একজন জুনিয়র চিকিৎসক করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। উপসর্গহীন ওই চিকিৎসককে আপাতত হোম আইসোলেনে রাখা হয়েছে। তাঁর সংস্পর্শে আসা অন্যান্যদের করোনা টেস্ট করা হবে বলে হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে। দাঁতন থানা এলাকায় দু’জন করোনা আক্রান্ত। তাঁদের মধ্যে একজন রিপোর্ট আসার আগে দাঁতন গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। সেজন্য হাসপাতালের ওই ওয়ার্ডটি সিল করে দেওয়া হয়েছে। দাসপুর-২ ব্লকের মজসিলপুর গ্রামে ৫৩বছর বয়সি একজন, ডেবরা ব্লকে চন্দনপুর গ্রামে ২৬বছর বয়সি এক যুবক, খড়্গপুরে সালুয়ায় রাজ্য পুলিসের তিন কর্মী করোনায় আক্রান্ত। সালুয়ায় আরও ৬০জন পুলিস কর্মীর রিপোর্ট অমীমাংসিত এসেছে। ফাইনাল রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত উদ্বেগ কাটছে না তাঁদের। দাসপুর থানার দড়িঅযোধ্যা গ্রামে ২৫ বছরের এক যুবতী, সিংহচক গ্রামে ৩৭ বছর বয়সি এক যুবক এবং জ্যোৎ কানুরামনগড় গ্রামে ৬৫ বছর বয়সি এক বৃদ্ধা ও ৭৮ বছর বয়সি এক বৃদ্ধ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। দাসপুরে হরিরামপুর গ্রামে ২১ বছর বয়সি এক যুবক এবং নবীন শিমুলিয়া গ্রামে একজন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। বেলদার সুসিন্দা গ্রামে একজন এবং বেলদা স্টেশন লাগোয়া এলাকায় আরও একজনের করোনা ধরা পড়েছে।
পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় নতুন ছ’জনের মধ্যে তমলুক ব্লকে একজন, হলদিয়া ব্লকে দু’জন, হলদিয়া পুরসভা এলাকায় একজন, সুতাহাটা ব্লকে একজন এবং কোলাঘাট ব্লকের একজন রয়েছেন। এদিন জেলাশাসক নিজের অফিসে অতিরিক্ত জেলাশাসক এবং দায়িত্বপ্রাপ্ত ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়ে বৈঠক করেন। সকালে তমলুকে ডিএম অফিসে স্যানিটাইজার টানেল বসানো হয়।
স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, হলদিয়া ব্লকের দ্বারিগেড়িয়ায় এক মহিলা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। আগেই তাঁর স্বামী পেশায় দোকানদার করোনা পজিটিভ হন। শনিবার ওই দম্পতির ছেলের করোনা পজিটিভ রিপোর্ট এসেছে। হলদিয়া ব্লকের কাষ্ঠশালী গ্রামের ন’বছরের এক বালিকা করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। সুতাহাটা ব্লকের চৈতন্যপুরে করোনায় আক্রান্ত প্রাথমিক শিক্ষকের স্ত্রীও পজিটিভ। শনিবার রাতে প্রাথমিক শিক্ষক, তাঁর ছেলে ও মেয়ের পজিটিভ রিপোর্ট এসেছিল। রবিবার রাতে শিক্ষকপত্নীর পজিটিভ রিপোর্ট এসেছে। হলদিয়া শহরেও একজনের পজিটিভ রিপোর্ট এসেছে। তমলুক ব্লকে একটি উপ স্বাস্থ্যকেন্দ্রের সঙ্গে যুক্ত এক আশাকর্মী করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। কোলাঘাট ব্লকের উত্তর জিঁয়াদা গ্রামে একজন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন।
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় মোট আক্রান্ত ১৬ জন। মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের একজন জুনিয়র চিকিৎসক করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। উপসর্গহীন ওই চিকিৎসককে আপাতত হোম আইসোলেনে রাখা হয়েছে। তাঁর সংস্পর্শে আসা অন্যান্যদের করোনা টেস্ট করা হবে বলে হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে। দাঁতন থানা এলাকায় দু’জন করোনা আক্রান্ত। তাঁদের মধ্যে একজন রিপোর্ট আসার আগে দাঁতন গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। সেজন্য হাসপাতালের ওই ওয়ার্ডটি সিল করে দেওয়া হয়েছে। দাসপুর-২ ব্লকের মজসিলপুর গ্রামে ৫৩বছর বয়সি একজন, ডেবরা ব্লকে চন্দনপুর গ্রামে ২৬বছর বয়সি এক যুবক, খড়্গপুরে সালুয়ায় রাজ্য পুলিসের তিন কর্মী করোনায় আক্রান্ত। সালুয়ায় আরও ৬০জন পুলিস কর্মীর রিপোর্ট অমীমাংসিত এসেছে। ফাইনাল রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত উদ্বেগ কাটছে না তাঁদের। দাসপুর থানার দড়িঅযোধ্যা গ্রামে ২৫ বছরের এক যুবতী, সিংহচক গ্রামে ৩৭ বছর বয়সি এক যুবক এবং জ্যোৎ কানুরামনগড় গ্রামে ৬৫ বছর বয়সি এক বৃদ্ধা ও ৭৮ বছর বয়সি এক বৃদ্ধ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। দাসপুরে হরিরামপুর গ্রামে ২১ বছর বয়সি এক যুবক এবং নবীন শিমুলিয়া গ্রামে একজন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। বেলদার সুসিন্দা গ্রামে একজন এবং বেলদা স্টেশন লাগোয়া এলাকায় আরও একজনের করোনা ধরা পড়েছে।
