কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, বর্ধমান: শহর কিংবা গ্রাম। পূর্ব বর্ধমান জেলায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। তাই সংক্রমণ রুখতে জেলার ২১৫টি গ্রাম পঞ্চায়েতে সচেতনতামূলক প্রচার চালানোর সিদ্ধান্ত নিল পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রশাসন। সেই সঙ্গে জেলার বর্ধিত কন্টেইনমেন্ট জোনে লকডাউন সফল করতে এবার থেকে কড়া অভিযান চালানোরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পুলিস ও প্রশাসন যৌথভাবে প্রতিটি কন্টেইনমেন্ট জোনে লাগাতার অভিযান চালাবে। যাতে সেখানে সাধারণ মানুষের যাতায়াত সম্পূর্ণ বন্ধ হয়।
প্রশাসন ও স্বাস্থ্য দপ্তরের দাবি, এখন সব জায়গাতেই সংক্রমণ বাড়ছে। তাতে প্রশাসনের কপালেও দুশ্চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। তাই সচেতনতার উপর আরও জোর দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কারণ, এখনও বহু মানুষ কোনও প্রয়োজন ছাড়াই বাইরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। মাস্কও পরছেন না। কোনওরকম স্বাস্থ্যবিধিও মানছেন না। ফলে, তাঁরা নিজের বিপদ নিজেরাই ডেকে নিয়ে আসছেন। যেহেতু করোনা খুবই ছোঁয়াচে, তাই তাঁরা সমাজেরও বিপদ ডেকে আনছেন। তাই সকলকে সচেতন করতে নতুন করে মাঠে নামছে প্রশাসন। জানা গিয়েছে, এখন ডেঙ্গুরোধ করার জন্য জেলাজুড়ে প্রচার চলছে। কারণ, এই বর্ষা থেকেই ফি বছর ডেঙ্গুর প্রকোপ শুরু হয়। পুজোর পর পর্যন্ত চলে। ডেঙ্গুর সঙ্গে করোনা সচেতনতার প্রচারও শুরু করা হচ্ছে। জেলার ২৩টি ব্লকের ২১৫টি গ্রাম পঞ্চায়েতেই প্রচার শুরু করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বর্ধিত কন্টেইনমেন্ট জোনে ফের লকডাউন শুরু হয়েছে। কিন্তু, অনেক জায়গায় সঠিক তদারকি হচ্ছে না বলে দাবি করেছেন বাসিন্দারা। কন্টেইনমেন্ট জোনে বাঁশের ব্যারিকেডের ফাঁক দিয়ে গলে পারাপার করছেন অনেকেই। এমনকী, সেখানে দোকান বন্ধ থাকার কথা থাকলেও কয়েকজন দোকানও খুলে রাখছেন। তাই জেলা প্রশাসন থেকে যৌথ অভিযানে নামার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর জন্য ব্লকস্তরের যে কমিটি গঠন করা হয়েছে, তাদের সরজমিনে খতিয়ে দেখে রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে। সেই রিপোর্ট দেখে অভিযান চলবে। স্থানীয়দের দাবি, কন্টেইনমেন্ট জোরে যাতায়াত বন্ধ করতে না পারলে সংক্রমণও আটকানো যাবে না।
রবিবার পূর্ব বর্ধমানে একদিনেই ৩৮ জন আক্রান্ত হয়েছেন। তাতে জেলার মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪৮ জন। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওই ৩৮ জনেরই সংক্রমণের কারণ খুঁজে বের করা হয়েছে। কারণ, এর আগে এমন অনেককে পাওয়া গিয়েছে, যাঁদের কোনও ট্রাভেল হিস্ট্রি নেই। সোমবার জেলাশাসক বিজয় ভারতী বলেন, একদিনে আক্রান্ত ৩৮ জনের মধ্যে ২২ জনই পরিযায়ী শ্রমিক। তাঁরা ভিন রাজ্য থেকে ফিরেছেন। বাকি ১৬ জন করোনা আক্রান্তদের সংস্পর্শে এসেছিলেন। তাঁদের সংস্পর্শে আসা লোকজনদের তালিকা তৈরি করা হচ্ছে। প্রয়োজনীয় সমস্ত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
প্রচার অভিযান প্রসঙ্গে জেলাশাসক বলেন, সংক্রমণ বাড়ছে। তাই সবাইকে সচেতন হতে হবে। স্বাস্থ্যবিধিও মানতে হবে। তাই আমরা সমস্ত পঞ্চায়েতে মাইকে করে সচেতনতামূলক প্রচার শুরু করছি। এই কর্মসূচি চলবে। দ্বিতীয়ত, জেলার কন্টেইনমেন্ট জোনে আমরা আরও কড়া অভিযান চালাব। তার জন্য জেলা পুলিসের সঙ্গে আলোচনাও করা হয়েছে। আমরা ঠিক করেছি, পুলিস ও প্রশাসনের একটি টিম যৌথভাবে এই অভিযান চালাবে। এই যৌথ অভিযানও লাগাতার চলবে।
প্রশাসন ও স্বাস্থ্য দপ্তরের দাবি, এখন সব জায়গাতেই সংক্রমণ বাড়ছে। তাতে প্রশাসনের কপালেও দুশ্চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। তাই সচেতনতার উপর আরও জোর দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কারণ, এখনও বহু মানুষ কোনও প্রয়োজন ছাড়াই বাইরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। মাস্কও পরছেন না। কোনওরকম স্বাস্থ্যবিধিও মানছেন না। ফলে, তাঁরা নিজের বিপদ নিজেরাই ডেকে নিয়ে আসছেন। যেহেতু করোনা খুবই ছোঁয়াচে, তাই তাঁরা সমাজেরও বিপদ ডেকে আনছেন। তাই সকলকে সচেতন করতে নতুন করে মাঠে নামছে প্রশাসন। জানা গিয়েছে, এখন ডেঙ্গুরোধ করার জন্য জেলাজুড়ে প্রচার চলছে। কারণ, এই বর্ষা থেকেই ফি বছর ডেঙ্গুর প্রকোপ শুরু হয়। পুজোর পর পর্যন্ত চলে। ডেঙ্গুর সঙ্গে করোনা সচেতনতার প্রচারও শুরু করা হচ্ছে। জেলার ২৩টি ব্লকের ২১৫টি গ্রাম পঞ্চায়েতেই প্রচার শুরু করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বর্ধিত কন্টেইনমেন্ট জোনে ফের লকডাউন শুরু হয়েছে। কিন্তু, অনেক জায়গায় সঠিক তদারকি হচ্ছে না বলে দাবি করেছেন বাসিন্দারা। কন্টেইনমেন্ট জোনে বাঁশের ব্যারিকেডের ফাঁক দিয়ে গলে পারাপার করছেন অনেকেই। এমনকী, সেখানে দোকান বন্ধ থাকার কথা থাকলেও কয়েকজন দোকানও খুলে রাখছেন। তাই জেলা প্রশাসন থেকে যৌথ অভিযানে নামার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর জন্য ব্লকস্তরের যে কমিটি গঠন করা হয়েছে, তাদের সরজমিনে খতিয়ে দেখে রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে। সেই রিপোর্ট দেখে অভিযান চলবে। স্থানীয়দের দাবি, কন্টেইনমেন্ট জোরে যাতায়াত বন্ধ করতে না পারলে সংক্রমণও আটকানো যাবে না।
রবিবার পূর্ব বর্ধমানে একদিনেই ৩৮ জন আক্রান্ত হয়েছেন। তাতে জেলার মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪৮ জন। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওই ৩৮ জনেরই সংক্রমণের কারণ খুঁজে বের করা হয়েছে। কারণ, এর আগে এমন অনেককে পাওয়া গিয়েছে, যাঁদের কোনও ট্রাভেল হিস্ট্রি নেই। সোমবার জেলাশাসক বিজয় ভারতী বলেন, একদিনে আক্রান্ত ৩৮ জনের মধ্যে ২২ জনই পরিযায়ী শ্রমিক। তাঁরা ভিন রাজ্য থেকে ফিরেছেন। বাকি ১৬ জন করোনা আক্রান্তদের সংস্পর্শে এসেছিলেন। তাঁদের সংস্পর্শে আসা লোকজনদের তালিকা তৈরি করা হচ্ছে। প্রয়োজনীয় সমস্ত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
প্রচার অভিযান প্রসঙ্গে জেলাশাসক বলেন, সংক্রমণ বাড়ছে। তাই সবাইকে সচেতন হতে হবে। স্বাস্থ্যবিধিও মানতে হবে। তাই আমরা সমস্ত পঞ্চায়েতে মাইকে করে সচেতনতামূলক প্রচার শুরু করছি। এই কর্মসূচি চলবে। দ্বিতীয়ত, জেলার কন্টেইনমেন্ট জোনে আমরা আরও কড়া অভিযান চালাব। তার জন্য জেলা পুলিসের সঙ্গে আলোচনাও করা হয়েছে। আমরা ঠিক করেছি, পুলিস ও প্রশাসনের একটি টিম যৌথভাবে এই অভিযান চালাবে। এই যৌথ অভিযানও লাগাতার চলবে।
