গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
প্রশাসন ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতি বছরই শ্রাবণ মাসের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বাঁকুড়ার এক্তেশ্বর ও বিহারীনাথ মন্দিরে ভক্তদের ভিড় উপচে পড়ে। বিশেষ করে শ্রাবণ মাসের সোমবারগুলিতে জেলা ও ভিন জেলা থেকে আসা ভক্তদের ভিড়ে তিল ধারণের জায়গা থাকে না। তাঁদের জন্য ভাণ্ডারা দিতে হাজির হয় বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ও ব্যবসায়ীরা। এক্তেশ্বর মন্দিরের পাশে শ্রাবণ মাসজুড়ে মেলাও চলে। এক্তেশ্বর মন্দির কমিটির সভাপতি বলেন, জল ঢালা, মেলা, ভাণ্ডারা বিতরণ ও মহাভোগ বিতরণও বন্ধ থাকলেও ভক্তদের পুজো দেওয়ার জন্য প্রতিদিন ভোর সাড়ে ৪টে থেকে দুপুর ২টো পর্যন্ত মন্দিরের গেট খোলা থাকবে। থার্মাল চেকিংয়ের পর সামাজিক দূরত্ব মেনে মাস্ক পরে ভক্তদের পুজো দিতে হবে। তবে গর্ভগৃহে গিয়ে পুজো দেওয়া যাবে না।
বিহারীনাথ মন্দির কমিটির সভাপতি বলেন, আমাদের মন্দিরে ভক্তদের ঢোকার ক্ষেত্রে মাস্ক বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। সামাজিক দূরত্ব মেনে ভক্তদের লাইনে দাঁড়িয়ে জল ঢালতে হবে। এজন্য সকাল ৬টা থেকে দুপুর ২টো পর্যন্ত মন্দিরের দরজা খোলা থাকবে।
তবে এবার রবিবার থেকে এসে মন্দির চত্বরে রাত্রিবাস বা ভিড় জমানোর ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। একইভাবে ভাণ্ডারার ক্ষেত্রে আমরা নিষেধাজ্ঞা জারি করেছি। ভক্তদের জন্য নির্দিষ্ট দূরত্ব অন্তর গণ্ডি কেটে দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে। ভক্তদের ভিড় দেখে পরবর্তী সময়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। -নিজস্ব চিত্র