পঠন-পাঠনে আগ্রহ বাড়লেও মন চঞ্চল থাকবে। কোনও হিতৈষী দ্বারা উপকৃত হবার সম্ভাবনা। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
ওই দিনই আরও কয়েক জনের রিপোর্ট অমীমাংসিত আসায় স্বাস্থ্যদপ্তর ও প্রশাসনের উদ্বেগ বেড়েছে। খড়্গপুরের এসিএমওএইচ দেবাশিস পাল বলেন, ছ’জন আরপিএফ কর্মী সহ ন’জনের রিপোর্ট অমীমাংসিত এসেছে। বাকি তিনজনও রেলেরই কর্মী। শহরের বিভিন্ন জায়গায় তাঁরা থাকেন। রেল হাসপাতালেই সকলের নমুনা নেওয়া হয়েছিল। এবার এঁদের পৃথক পৃথকভাবে নমুনা পরীক্ষা করে দেখা হবে।
প্রসঙ্গত, খড়্গপুর শহরে আরপিএফ কর্মীদেরই প্রথম করোনা ধরা পড়েছিল। সেই সময় ছ’জন আরপিএফ কর্মী করোনা আক্রান্ত হন। তাঁরা অবশ্য সকলেই সুস্থ হয়ে গিয়েছেন।
এদিকে, বৃহস্পতিবার রাজ্য পুলিসের ডিজি বীরেন্দ্র খড়্গপুর পুরসভার মিটিং হলে পুলিস সুপার দীনেশ কুমার সহ জেলা পুলিসের আধিকারিকদের সঙ্গে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠক করেন। বৈঠকে ছিলেন খড়্গপুরের এসডিও বৈভব চৌধুরীও। ডিজি বলেন, করোনা শুরু হওয়ার পর থেকে আসা হয়নি, তাই এলাম। এখানে জেলা পুলিস প্রশাসন ভালো কাজ করছে। ওদের উৎসাহ দিলাম।
পুলিস সুপার বলেন, জেলায় ৩৩টি কন্টেইনমেন্ট জোন করা হয়েছে। সেই সব জায়গায় নিয়ম মেনে লকডাউন কার্যকর হয়েছে। বাকি জায়গায় সামাজিক দূরত্ববিধি মেনে সবকিছু স্বাভাবিক থাকবে। এসডিও বলেন, খড়্গপুর শহরে ১৩টি কন্টেইনমেন্ট জোন করা হয়েছে। নিয়ম মেনে সেখানে লকডাউন হচ্ছে। এক একটি জোনের প্রায় একশো মিটার এলাকাজুড়ে লকডাউন চলবে। সকলে যাতে নিয়ম মেনে চলেন, তা দেখা হবে।