পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
গ্রামের বাসিন্দাদের দাবি, ফের অবৈধ বালিখাদান চালু হলে তাঁরা বৃহত্তর আন্দোলনে নামবেন। জানা গিয়েছে, কোড়া গ্রাম সংলগ্ন মুইদিপুরেও একটি বালি খাদান রয়েছে। সেখান থেকেও প্রতিদিন ২৫০ থেকে ৩০০টি ওভারলোডেড বালির লরি দামোদরের বাঁধের রাস্তা দিয়ে গিয়ে কানাড়িয়া সেতু পেরিয়ে হুগলিতে চলে যাচ্ছে। এর জন্য বর্ষার মরশুমে দামোদরের বাঁধও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
এবিষয়ে জামালপুরের বিডিও শুভঙ্কর মজুমদার বলেন, কয়েকদিন আগেই বেড়ুগ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় দুটি অবৈধ বালি খাদান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কোড়া এলাকায় খাদান চালু করা হয়েছিল বলে জানা ছিল না। গ্রামবাসীরা সঠিক কাজই করেছেন। ওই অবৈধ খাদান কারা চালাত, সে বিষয়ে খোঁজ নেব। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, সঠিক হলে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিষয়টি নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হবে।