পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত যুবক ওই ছাত্রীকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিল। তা না মেনে নেওয়ার জন্যই তাঁকে খুন করা হয়েছে। তাঁরা একে অপরকে অনেক আগে থেকে চিনতেন। মাঝে অভিযুক্ত যুবক কেরলে কাজ করতে গিয়েছিল। সেখান থেকে ফিরে এসে বীরভূমের রামপুরহাটে কাজ শুরু করে। লকডাউনের আগে বাড়ি ফিরে আসে। তারপরই সে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। ছাত্রী তার প্রস্তাব না মেনে বাড়ির লোকজনদের বিষয়টি জানায়। অভিযুক্ত ওই ছাত্রীর বাড়ির লোককেও কয়েক দিন আগে হুমকি দেয় বলে অভিযোগ। মৃতার মা ফজিলা বিবি বলেন, হঠাৎ আওয়াজে ঘুম ভেঙে যায়। মেয়েকে ওই অবস্থায় দেখে চিৎকার শুরু করি। ওকে ওই অবস্থাতে ঘরের বাইরে নিয়ে গিয়ে মাথায় জল ঢালি। অন্য রুমে শুয়ে থাকা স্বামীও চলে আসে। আততায়ী ঘরে ঢোকার সময় কোনও আওয়াজ করেনি। ওকে জানালা দিয়ে পালিয়ে যেতে দেখি।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিসের অনুমান, অভিযুক্ত যুবক ছাত্রীর বাড়িতে আগে গিয়েছিল। সেকারণে সে সবকিছু আগে থেকে জানত। রাতের বেলা দরজা বন্ধ থাকত না। সে তথ্যও তার কাছে ছিল। সেকারণে সে খুন করে খুব সহজেই চলে যেতে পারে। ঘুমন্ত অবস্থায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপ মারায় ওই ছাত্রী চিৎকার করতে পারেননি। তবে ঘটনা রাতেই জানাজানি হওয়ার পর এলাকার লোকজন মৃতার বাড়িতে চলে আসেন। তাঁরা অভিযুক্তের কঠোর শাস্তির দাবিতে সরব হয়েছেন। পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সুকুমার অধিকারী বলেন, অত্যন্ত নৃশংস ঘটনা। অভিযুক্তর কঠোর শাস্তি হওয়া দরকার।