বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, গত মার্চ মাসে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে আর্থিক নয়ছয়ের অভিযোগ তোলেন স্কুলেরই অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষিকারা। তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়েছিল। ওই মাসেই একটি প্রতিনিধি দল স্কুল পরিদর্শনে আসে। যদিও করোনার জেরে লকডাউনে তদন্তের কাজ বন্ধ হয়ে যায়। এদিকে গত বৃহস্পতিবার প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের ব্যাপারে শোকজ করে আগামী সাতদিনের মধ্যে জবাব দেওয়ার নির্দেশ দওয়া হয়েছে।
অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক রফিকুল ওয়ারা বলেন, অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও সাজানো। কয়েকজন শিক্ষক ও শিক্ষিকা ইচ্ছেমতো সুযোগ-সুবিধা চাইছিলেন। না পেয়ে এসব ভিত্তিহীন অভিযোগ করেছেন। মিডডে মিল, বিল্ডিং এবং স্কুলে অশিক্ষক কর্মী নিয়োগ সবই নিয়ম মেনে হয়েছে। আমি যথাসময়ে সদুত্তর দেব।