পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
সেকেন্দ্রা গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসিন্দারা জানিয়েছেন, এইসব এলাকার বসতবাড়িগুলো একেবারে নদীর পাড় ঘেঁষে গড়ে উঠেছে। তাই আতঙ্ক বাড়ছে। ইতিমধ্যেই ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন স্থানীয় বিধায়ক আখরুজ্জামান।
অন্যদিকে, মিঠিপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ষষ্ঠীতলা ও রায়চক বোলতলায় পদ্মায় ভাঙন শুরু হয়েছে। ভাঙন রোধে ১০০ দিনের কাজের শ্রমিকরা আগে থেকেই কাজ শুরু করেছেন। তবুও ভাঙন রোধ করা যাচ্ছে না। স্থানীয়রা বলেন, ভাঙন বর্ষার শুরুতে এবং জল কমে যাওয়ার সময়ে হয়। এবার বর্ষার গোড়া থেকেই বৃষ্টির হার ভালো হওয়ায় প্রথম থেকেই ভাঙন শুরু হল। অন্যান্য বছর বর্ষার মাঝামাঝি সময় গঙ্গার ভাঙন দেখা যায়। কিন্তু এবার বর্ষার শুরুতেই পদ্মা নদীতে জল অনেক বেড়ে গিয়েছে। সামনের দিনগুলিতে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করবে বলে অনেকের ধারণা। বিধায়ক বলেন, বিষয়টি সেচমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারীকে জানিয়ে দ্রুত ভাঙন রোধের ব্যবস্থা করা হবে।