কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
বিশিষ্টজনদের মতে, যে সময় মানুষের মধ্যে মেলামেশায় সংক্রমণের ঝুঁকি অনেকটাই কম ছিল, সেই সময় মানুষ অনেকটাই সচেতন ছিলেন। কিন্তু বর্তমান সময়ে আক্রান্তের সংখ্যা অনেকটাই বেড়ে যাওয়ায় সংক্রমণের সম্ভাবনা বেড়েছে। শারীরিক দূরত্ব না মানলে বা মাস্ক ব্যবহার না করলে ঝুঁকি অনেকটাই থেকে যায়। আর মিষ্টির দোকান থেকে রেস্তরাঁ, ফাস্টফুড সহ অন্যান্য খাবারের দোকানে খাবার সরবরাহকারীদের গ্লাভস বা মাস্ক পরা খুবই জরুরি। তাঁদের মধ্যে কেউ করোনা আক্রান্ত থাকলে (অজান্তে) বিপদ বহুগুণ বেড়ে যাবে। তাই সকলকেই সচেতন হতে হবে। প্রশাসনের এই বিষয়ে একটু নজরদারি চালানো জরুরি।
কালনার হাসপাতালের বিশিষ্ট চিকিৎসক সুশান্ত মণ্ডল বলেন, খাবার মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে, আবার খাদ্যাভাস থেকে রোগবৃদ্ধি ঘটে। খাবার সরবরাহকারীরা করোনা আক্রান্ত অথচ উপসর্গহীন থাকলে কাশি, হাঁচি থেকে সংক্রমণ হলে তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। যিনি খাবার তৈরি করেন বা সরবরাহ করেন উভয়কেই মাস্ক ও হাতে গ্লাভস পরা জরুরি।
মহকুমা শাসক বলেন, করোনা নিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার সচেতনতা চলছে। মাস্ক পরতে হবে, স্যানিটাইজার বা সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে। সামজিক দুরত্ব মেনে চলতে হবে। খাবারের দোকানের ক্ষেত্রে মাইকিং করে সচেতন করা হবে। প্রয়োজনে অভিযান চালানো হবে।