পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, তেহট্টের ছোট-নলদহ এলাকায় তিনজনের মধ্যে ন’বছরের এক শিশু ও তার মা রয়েছে। অন্যজন ওই এলাকারই এক ব্যক্তি। ২৫ জুন তাঁরা হরিয়ানা থেকে বাড়ি ফেরার পরই স্থানীয় একটি স্কুলে কোয়ারেন্টাইনে ছিলেন। ৩০ জুন তাঁদের সোয়াব টেস্ট করা হয়। বৃহস্পতিবার রাতে রিপোর্ট পজিটিভ আসে। তাঁদের কোভিড হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, আক্রান্ত পরিবারের সংস্পর্শে আসা তিনজনকে আইসোলেশনে পাঠানো হয়েছে। করোনা সংক্রামিত ওই ব্যক্তি গ্রামের একটি স্কুল-কোয়ারেন্টাইনে ছিলেন। তাঁর সংস্পর্শে আসা দু’জনকে আইসোলেশনে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে, জেলার মধ্যে তেহট্ট মহকুমায় আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। তেহট্ট-১ ব্লকে আক্রান্তের সংখ্যা ৪৭, তেহট্ট-২ ব্লকে ২৪। শুক্রবার সকাল ৯টা পর্যন্ত নদীয়া জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা মোট ২৯১। রাজ্যের হিসেবে অবশ্য আক্রান্তের সংখ্যা ৩২৫। কোনও কোনও মহলে জেলার পরিসংখ্যান নিয়ে প্রশ্নও উঠেছে। যদিও জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের দাবি, অন্য জেলা বা কলকাতার বাসিন্দা যাঁরা সেখানেই আক্রান্ত হয়েছেন, তাঁদের এই জেলার আক্রান্তের তালিকায় ধরা হচ্ছে না।