বিদ্যার্থীদের কোনও বৃত্তিমূলক পরীক্ষায় ভালো ফল করবে। বিবাহ প্রার্থীদের এখন ভালো সময়। ভাই ও বোনদের ... বিশদ
আগস্টের মধ্যেই এই কাজ শেষ হবে ধরে এগচ্ছিল সংস্থা। মাটির নীচ দিয়ে কেবল লাইন নিয়ে যাওয়ার ফলে বিদ্যুৎ সরবরাহজনিত ক্ষতি কম হয়, হুকিং করে বিদ্যুৎ চুরি করা যায় না। পাশাপাশি ঝড়-বৃষ্টি বা অন্য কোনও প্রাকৃতিক কারণে লোডশেডিংও কমে যায়। উম-পুনের মতো ঝড়ের পর এই কাজ যে সর্বত্র দরকার তা ফের পরিষ্কার হয়েছে।
২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে এই কাজ জোরকদমে শুরু হয়। কয়েকমাস আগেও প্রায় ৩০০ থেকে ৩৫০ জন শ্রমিক রোজ কাজ করতেন। তবে বিদ্যুতের কেবল পাতার জন্য খোঁড়াখুঁড়িতে কৃষ্ণনগর শহরের বহু রাস্তা পরিণত হয় মরণ ফাঁদে। প্রায়ই ছোটখাট বিপদ ঘটেছে।
বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার দাবি, রাস্তা মেরামতির জন্য সম্প্রতি পুরসভাকে ২৬ লক্ষ টাকা নতুন করে দেওয়া হয়েছে। এর আগেও শর্তাবলী মতো টাকা দেওয়া হয়েছিল। যদিও পুরসভার পাল্টা দাবি, যে পরিমাণ রাস্তা এই কাজের জন্য ক্ষতির মুখে পড়েছে, তাতে ৫ থেকে ৬ কোটি টাকার প্রাথমিক হিসাব করা হয়েছে। সেখানে বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থা এখন অবধি মাত্র ৭৫ লক্ষ টাকা দিয়েছে। কৃষ্ণনগর পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান তথা বর্তমান বোর্ড অব অ্যাডমিনিস্ট্রেটরের পক্ষে অসীম সাহা বলেন, ওদের কাছে আমরা আরও টাকা পাব। রাস্তা সংস্কারের জন্যই এই টাকা দেওয়ার কথা। এই কাজ সম্পূর্ণ হলে তার সুফল মানুষ পাবে।