পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, প্রায় ৫০টি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র পুরোপুরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আর প্রায় ৫০০টি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে আংশিক ক্ষতি হয়েছে। জেলা প্রশাসনের এক কর্তা বলেন, স্থায়ীভাবে মেরামতির জন্য দপ্তরের কাছে ফান্ড চাওয়া হয়েছে। দ্রুত সংস্কারের প্রয়োজন রয়েছে। সেকেন্ডারি ও হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল মিলিয়ে প্রায় ৬০টি স্কুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়াও প্রায় ৯০টি’র কাছাকাছি স্কুলঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ২০টি কিচেন শেড ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়াও বহু স্কুলের পাঁচিল ভেঙে পড়েছে। পানীয় জলের ব্যবস্থার ক্ষতি হয়েছে। প্রাইমারি স্কুল আংশিক এবং পূর্ণাঙ্গ মিলিয়ে ১০০টি স্কুলবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। স্কুলঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ১১৯টি। কিচেন শেড নষ্ট হয়েছে ১২৪টি, এছাড়াও ২৬টি স্কুলের পাঁচিল ভেঙে পড়েছে, স্কুলে ঢোকার রাস্তার ক্ষতি হয়েছে, বিদ্যুৎ সংযোগ নিয়ে সমস্যা হয়েছে ৪০টি স্কুলে।
ঝড় সরাসরি প্রভাব ফেলেছে স্বাস্থ্য পরিকাঠামোতেও। ঝড়ের কারণে শক্তিনগর জেলা হাসপাতাল চত্বর থেকে চিকিৎসকদের আবাসনের জলের ট্যাঙ্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সদর হাসপাতালেও কিছু জানালার কাচ ভেঙেছে। তেহট্ট, চাকদহ, শান্তিপুর, নবদ্বীপ স্টেট জেনারেল হাসপাতালে কোথাও দরজা-জানালা ভেঙেছে। কোথাও জানালার কাচ, কোথাও সিসিটিভি খারাপ হয়েছে। এছাড়াও ঝড়ে একাধিক গ্রামীণ হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ক্ষতি হয়েছে।