কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সকালে কান্দি শহরের জেমো এলাকার ওই যুবকের করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবর জানাজানি হয়। এরপর রীতিমতো আতঙ্কিত হয়ে পড়েন এলাকার বাসিন্দারা। পুলিসের পক্ষ থেকে আক্রান্তের এলাকা কন্টেইনমেন্ট জোন করা হয়েছে। বাসিন্দারা বলেন, লকডাউন শিথিল হতেই ওই এলাকায় ব্যাপক ভিড় হচ্ছিল। কিন্তু এদিন যুবকের আক্রান্ত হওয়ার কথা জানাজানি হতেই এলাকা ফাঁকা হয়ে যায়। ওই এলাকার উপর দিয়ে যাতায়াতকারী বাসিন্দারা ঘুরপথে যাচ্ছেন। এমনকী অনেকে বাড়ির জানালা পর্যন্ত বন্ধ করে দিয়েছেন। স্থানী বাসিন্দা সুদেব পাল, সৌরভ সাহা প্রমুখ বলেন, পাড়ার একজন আক্রান্ত হওয়ায় আমরা প্রত্যেকেই আতঙ্কিত হয়ে পড়েছি। এলাকার বাসিন্দারা আরও জানান, আক্রান্ত যুবক বাড়িতে থাকলেও তাঁর শ্বশুর সকালে সাইকেলে করে মাছ বিক্রি করেন। বিকেলে আবার ঠেলাগাড়িতে ফুচকাও বিক্রি করেন। নিজের পাড়া ছাড়াও অন্য পাড়াতেও তিনি ফুচকা বিক্রি করেছেন বলে জানা গিয়েছে। জামাই ও শ্বশুর একই বাড়িতে থাকায় এলাকায় সংক্রমণ বাড়ার আশঙ্কা করছেন অনেকেই। প্রসঙ্গত, ওই ফুচকা বিক্রেতার জামাই ও মেয়ে মুম্বইয়ে থাকতেন। তাঁরা কয়েকদিন আগেই বাড়ি ফিরেছেন। আক্রান্তের পরিবারে মোট ছ’জন রয়েছেন। পরিবারের বাকিদের নমুনাও সংগ্রহ করা হবে বলে প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়েছে। কান্দি পুরসভার প্রশাসক অপূর্ব সরকার জানান, এলাকায় এক যুবক করোনা আক্রান্ত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। তবে পুরসভার পক্ষ থেকে আমরা সব ধরনের সতর্কতা নিয়েছি। নিয়মিত জীবাণুনাশক স্প্রে করা হচ্ছে। বাসিন্দাদের আতঙ্কিত না হওয়ার জন্য আবেদন করা হয়েছে।