বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
এদিকে, হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর অনেকে বাড়ি ফিরতে সমস্যায় পড়ছেন। করোনা আক্রান্ত সন্দেহে কোনও টোটো বা আটোতে তাঁদের চাপানো হচ্ছে না। ১০-২০ কিলোমিটার পর্যন্ত হেঁটে বাড়ি ফিরতে হচ্ছে। এর ফলে ভিন রাজ্য থেকে পরিযায়ী শ্রমিকদের মধ্যেও ক্ষোভ বাড়ছে। মঙ্গলবার ৪ পরিযায়ী শ্রমিক পূর্বস্থলী ব্লক হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে আসেন। চিকিৎসক তাঁদের হোম কোয়ারেন্টিন থাকার পরামর্শ দেন। কিন্তু কোনও টোটো চালক গাড়িতে চাপিয়ে বাড়ি পৌঁছতে রাজি হচ্ছিলেন না। পরে এক টোটোচালক তাঁদের তামাঘাটা গ্রামে পৌঁছে দিয়ে আসেন। এই ঘটনা দেখে টোটো সমিতির অন্য সদস্যরা ওই চালককে ১৪ দিনের জন্য রেলবাজারের টোটো স্ট্যান্ডে ঢুকতে নিষেধ করে দিয়েছেন। পূর্বস্থলী-২ ব্লক হাসপাতালের বিএমওএইচ প্রশান্ত সরকার বলেন, আমরা মহারাষ্ট্র, গুজরাত, দিল্লি, তামিলনাড়ু ও মধ্যপ্রদেশ থেকে আসা পরিযায়ী শ্রমিকদের কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে থাকতে বলছি। বাকিরা হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকবেন। অনেকে আমাদের নির্দেশ শুনতে চাইছেন না। কেউ কেউ স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর সোজা বাড়ি চলে যাচ্ছেন। আমরা পুলিসকে বলব ওরাও এখানে এসে নজরদারি করুক। থানা থেকে হাসপাতালের দূরত্ব ৪-৫ মিটার। দুটো কাজই এক জায়গায় বসে হতে পারে। তাছাড়া পরিযায়ী শ্রমিকরা থানা, হাসপাতাল চত্বরে হাঁটাহাটি করার বদলে স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও নাম নথিভুক্তিকরণের কাজ এক জায়গায় করলে সুবিধা হয়।