পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
রঘুনাথপুর বনদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, রেঞ্জের মধ্যে রঘুনাথপুর-১ ও ২ ব্লক, সাঁতুড়ি ও নিতুড়িয়ায় বনদপ্তরের থাকা ৮৮ হেক্টরে গাছ লাগানো হয়েছে। যার মধ্যে নতুনডিতে ৪০ হেক্টর, লেদিয়ামের ৫ হেক্টর, পিড়রগড়িয়ার ৯ হেক্টর, দান্দুয়ার ৯ হেক্টর, জোরাডির ৪ হেক্টর জমিতে সবুজায়ন করা হয়েছে। সম্প্রতি সাঁতুড়ির লালগড় ও পরলি মৌজায় শালবন গড়ে তোলা হয়েছে। নিতুড়িয়ার কচবেল গ্রামের মৌজায় শাল, সেগুন, হরিতকী, বহেড়ার মতো ঔষধি গাছের চারা লাগিয়ে সবুজায়নের অভিনব প্রচেষ্টা বনদপ্তর শুরু করেছে।
উল্লেখ্য, উম-পুনের বিধ্বংসী ঝড়ে জেলায় প্রচুর গাছের ক্ষতি হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে রঘুনাথপুর বনদপ্তরের সবুজায়নের কাজ এলাকার মানুষের প্রশংসা কুড়িয়েছে। বনদপ্তরের রেঞ্জ অফিসার বিবেক ওঝা বলেন, ঠিকমতো অর্থ পাওয়া গেলে সামনের বর্ষার মধ্যেই আরও প্রায় ৫০ হেক্টর জমিতে এক লক্ষের উপর চারাগাছ লাগানোর পরিকল্পনা রয়েছে। যার প্রথম পর্যায়ের কাগজপত্র তৈরির কাজও শুরু হয়ে গিয়েছে। আমরা সবচেয়ে বড় কাজ করেছি কচবেল মৌজায়। সেখানে ঔষধি গাছ লাগানো হয়েছে। ওই গাছের ফল, পাতা বিক্রি করে যেমন মুনাফা আসবে, তেমনই আগামী দিন গাছ বিক্রি করে মোটা টাকা পাওয়া যাবে।