গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
অন্যদিকে, বাফার জোন হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে পাত্রসায়র ব্লকের বালসি-২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের মোল্লাপাড়া, কেন্নো ও বন্দিরপুর গ্রাম। কোতুলপুর ব্লকের গোপীনাথপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রতাপপুর, জেমো, ভেলিয়াঘাটা, চরকোলা, দুবরাজপুর, রামডিহা, বড় গোপীনাথপুর, আশ্বিনকোটা, বেলগেড়িয়া, গোপালগঞ্জ, কেওড়াপাড়া, পুনিয়াজোল ও গোপীনাথপুর গ্রামও বাফার জোন হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এছাড়াও কোতুলপুর ব্লকের সিহড় গ্রাম পঞ্চায়েতের হলদি, পুখুরিয়া, মসিনাপুর, দুসতিন, আদিবাসীপাড়া, বালাদীপ, পূর্ব নারায়ণপুর ও জয়রামবাটিকেও বাফার জোন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, রবিবার রাত ১০টা নাগাদ গুজরাতের বরোদা থেকে একটি শ্রমিক স্পেশাল বাঁকুড়া স্টেশনে আসে। ওই ট্রেনে জেলার ৫০ জন যাত্রী বাঁকুড়া স্টেশনে নামেন। ট্রেন থেকে নামার পর প্রত্যেকের থার্মাল স্ক্রিনিং করা হয়। এরপর সরকারি বাসে করে তাঁদের নিজেদের এলাকার কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে পৌঁছে দেওয়া হয়। সোমবার সকাল ৬টা নাগাদ গুজরাতেরই আমেদাবাদ থেকে ৫৪ জনকে নিয়ে আরও একটি শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন বাঁকুড়া স্টেশনে আসে। এছাড়াও এদিন বেলা ১১টা নাগাদ গুজরাতের ভুজ থেকে তৃতীয় স্পেশাল ট্রেনে জেলার ৬৫ জন পরিযায়ী শ্রমিক বাঁকুড়া স্টেশনে নামেন। রেল, জেলা পুলিস ও প্রশাসনের আধিকারিকরা স্টেশনে উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা ট্রেন থেকে নামা শ্রমিকদের প্রাথমিক পরীক্ষার পর বাড়ি লাগোয়া সরকারি কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করেন।
এদিন আমেদাবাদের ট্রেন থেকে নামার পর জয়দেব পতি মণ্ডল নামে তালডাংরার এক পরিযায়ী শ্রমিক বলেন, লকডাউনের পর কাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় খুব কষ্টে ছিলাম। অবশেষে নিজের এলাকায় ফিরতে পেরে খুব ভালো লাগছে।