গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
বিডিও সৌমিক বাকচি বলেন, নিমদহ অঞ্চলের আবাস যোজনার ঘর বণ্টন নিয়ে বেনিয়মের অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, নিমদহ পঞ্চায়েতের যজ্ঞেশ্বরপুর গ্রামের চার আদিবাসী লক্ষ্মী সোরেন, আসান টুডু, সিমিলিয়া কিস্কু ও রমেশ টুডু নামে বাংলা আবাস যোজনায় ঘর তৈরির টাকা অনুমোদন হয়। তাঁরা বিষয়টি প্রথমে জানতেই পারেননি। এমনকী তাঁদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বরও নেওয়া হয়নি। ওই জায়গায় অন্য কয়েকজন ব্যক্তির অ্যাকাউন্ট নম্বর দেওয়া হয়। এরপর আবাস যোজনার প্রথম দফায় ৬০ হাজার টাকা করে ও দ্বিতীয় দফায় ৫০ হাজার টাকা করে জমা পড়ে। ওই টাকা গোপনে তুলেও নেওয়া হয় বলে অভিযোগ। সম্প্রতি ওই আদিবাসী পরিবারগুলি বিষয়টি জানতে পারেন। তারপর থেকেই গোটা এলাকায় শোরগোল পড়ে যায়।
নিমদহ পঞ্চায়েতে প্রধান মিহির দাস বলেন, যজ্ঞেশ্বরপুরে আদিবাসীদের ঘর বণ্টন নিয়ে কিছুটা অনিয়ম হয়েছে। ওই এলাকার পঞ্চায়েত সদস্য একজন মহিলা। ওঁর স্বামী সংসদের কাজকর্ম দেখাশোনা করেন। ওই ব্যক্তিই চারজন আদিবাসী পরিবারকে আবাস যোজনার ঘর দেওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন। ভুল অ্যাকাউন্ট নম্বর দেওয়া হয়। পঞ্চায়েত ও বিডিও অফিসের কয়েকজন স্টাফ বিষয়টি দেখছিল। কী করে এই ভুল হল ওঁরাই জানেন। তবে ওই আদিবাসীদের অ্যাকাউন্টে সব টাকা ফেরত দেওয়া হয়ে গিয়েছে বলে শুনেছি। পূর্বস্থলী-২ বিজেপির মণ্ডল কমিটির সভাপতি অসীম মণ্ডল বলেন, পঞ্চায়েত ও বিডিও অফিসের একটি চক্র এই কাজ করেছে।