গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, চাউলখোলা সংলগ্ন ঘোল এলাকার এক ব্যক্তি সম্প্রতি দিল্লি থেকে বাড়ি ফিরেছেন। কয়েকদিন আগে তাঁর করোনা উপসর্গ দেখা দেওয়ায় তাঁকে চণ্ডীপুর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখানে ওই ব্যক্তির যাবতীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। ঘটনার পর থেকে ঘোল গ্রামে বাইরে থেকে আসা লোকজনদের ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
ঘোল গ্রামের পার্শ্ববর্তী চাউলখোলা বাজার রয়েছে। আতঙ্কের জেরেই এদিন এলাকার কিছু লোক চাউলখোলা বাজারে আসে। তারা ব্যবসায়ীদের দোকানপাট বন্ধ করার জন্য চাপ দেয় বলে অভিযোগ। এনিয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে তাদের বচসা বেধে যায়। এই সময় কয়েকজন ব্যবসায়ীকে তারা মারধর করার চেষ্টা করে বলে অভিযোগ। জোর করে দু’একটি দোকানপাট বন্ধও করে দেয়। এনিয়ে উত্তেজনা ছড়ায়। উত্তেজিত ব্যবসায়ীরা চাউলখোলায় জাতীয় সড়কে বসে অবরোধ ও বিক্ষোভ শুরু করেন।
ব্যবসায়ীদের দাবি, আগে থেকে কোনও আলোচনায় না বসে আচমকা দোকান বন্ধ করার জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে। মারধরের চেষ্টা করা হচ্ছে। দোকান বন্ধ থাকলে আমরা কোথায় যাব? এদিন খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে পুলিস। ব্যবসায়ীরা পুলিসকে ঘিরেও বিক্ষোভ দেখান। পুলিস তাঁদের বুঝিয়ে অবরোধ তোলে। পুলিস ব্যবসায়ীদের জানায়, দোকান বন্ধ রাখার ব্যাপারে কোনও সরকারি নির্দেশিকা নেই।