কর্মপ্রার্থীদের কোনও সুখবর আসতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদন্নোতির সূচনা। গুপ্ত শত্রু থেকে সাবধান। নতুন কোনও প্রকল্পের ... বিশদ
প্রসঙ্গত, এর আগে পুরুলিয়া জেলার বলরামপুর ও রঘুনাথপুর-১ ব্লকে করোনা আক্রান্তের সন্ধান পাওয়া গিয়েছিল। যদিও বলরামপুরের আক্রান্ত ব্যক্তি ঝাড়খণ্ডের জামশেদপুরে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তারপর থেকেই পুরুলিয়া জেলার বিভিন্ন প্রান্তে করোনা আক্রান্তের সংখ্যার বিষয়ে নানা গুজব শোনা যাচ্ছিল। শনিবার রাতে জেলার তথ্য ও সংস্কৃতি আধিকারিক পল্লব পাল বলেন, পুরুলিয়া-২ ব্লকের ছ’জনের করোনা রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। তাঁরা প্রত্যেকেই মহারাষ্ট্র থেকে কয়েকদিন আগে ফিরেছিলেন এবং কোয়ারেন্টাইনে ছিলেন। প্রত্যেকেরই কোনও উপসর্গ দেখা যায়নি।
জেলা প্রশাসনের ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এদিনের আক্রান্ত ছ’জনের মধ্যে চারজন ছররা দুমদুমি গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসিন্দা। বাকি দু’জন ঘোঙা গ্রাম পঞ্চায়েত ও গোলামারা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার বাসিন্দা। পুরুলিয়া-২ বিডিও বিজয় গিরি সহ পুলিস আধিকারিকরা রবিবার ওই এলাকাগুলি পরিদর্শনে যান। এবিষয়ে বিজয়বাবু বলেন, এদিন এলাকা পরিদর্শন করা হয়েছে। প্রশাসন সবসময় মানুষের পাশে রয়েছে।
এবিষয়ে গোলামারা পঞ্চায়েতের বাঘরা গ্রামের বাসিন্দা ইদ্রিশ আনসারি বলেন, আক্রান্তদের কারও তো উপসর্গ দেখা দেয়নি। মাদ্রাসায় থাকা পরিযায়ী শ্রমিকদের খাওয়া দাওয়ারও সমস্যা হচ্ছে। আক্রান্তদের সঠিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করুক প্রশাসন। এছাড়াও অন্যান্য পরিযায়ী শ্রমিক যাঁরা রয়েছেন, তাঁদের দিকে নজর দিক প্রশাসন।