বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
কাটোয়া শহরের এক হোমিওপ্যাথি ওষুধ ব্যবসায়ী রজতকান্তি দে বলেন, এখন প্রতিদিন এই ওষুধ ২০০ থেকে ৩০০ পিস বিক্রি হচ্ছে। অনেকেই শরীরে প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য এই ওষুধ খাচ্ছেন। শহরের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক ডাঃ দেবাশিস রাজ বলেন, হোমিওপ্যাথি ওষুধের কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। তাই অসুবিধা কিছু নেই।
গত কয়েকদিনে মহকুমায় পরিযায়ী শ্রমিক ফিরে আসায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যাও বাড়ছে। তারই মধ্যে ৩৫ থেকে ৪০ টাকা খরচ করে এই ওষুধ কেনার আগ্রহ বাড়ছে মানুষের। স্কুল শিক্ষক থেকে সরকারি ও বেসরকারি কর্মী অনেকেই এই হোমিওপ্যাথি ওষুধ কিনছেন। কয়েকদিন আগেই হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন ও অ্যাজিথ্রোমাইসিন খেলে সুফল মিলতে পারে বলে ওই ওষুধও কেনার হিড়িক পড়েছিল কাটোয়া শহরজুড়ে। পাশাপাশি শহরের চিকিৎসকদের একাংশও হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন ও অ্যাজিথ্রোমাইসিন সংগ্রহ করেছেন। চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়াই অনেকে প্রয়োজনের থেকে বেশি পরিমাণে ওই ওষুধ সংগ্রহ করছেন। শহরের কোনও দোকানে ওই ওষুধ মিলছে না। তাই এবার হোমিওপ্যাথি ওষুধের দিকে ঝুঁকছেন শহরবাসী। পূর্ব বর্ধমান জেলার ওষুধ ব্যবসায়ীদের সংগঠন বিসিডিএর সভাপতি তথা কাটোয়া শাখার সাধারণ সম্পাদক শমীক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, কোনও ওষুধই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া খাওয়া উচিত নয়।