পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, খড়্গপুর শহরে অনেক এলাকাতেই সামাজিক দূরত্ববিধি মানা হচ্ছে না অভিযোগ উঠেছে। দোকান ও সব্জি বাজারে ভিড় উপচে পড়ছে। মাস্ক না পরে বাইরে বেরনোর প্রবণতা তো আছেই।
এদিন বোর্ড মিটিংয়ে ঠিক হয়েছে, ভিনরাজ্য থেকে আসা পরিযায়ী শ্রমিকদের কোয়ারেন্টাইনে রাখার জন্য শহরে ২০টি স্কুল নেওয়া হবে। পুরসভার সিআইসি সদস্য তুষার চৌধুরী বলেন, মহারাষ্ট্র, দিল্লি, মধ্যপ্রদেশ, গুজরাত ও তামিলনাড়ুর চেন্নাই থেকে যেসব পরিযায়ী শ্রমিক আসবেন, তাঁদের বাড়ি যেতে দেওয়া হবে না। এই সব স্কুলেই তাঁদের রাখা হবে। কাউন্সিলাররা স্থানীয়ভাবে আলোচনা করে স্কুলগুলি ঠিক করবেন। চেয়ারম্যান বলেন, কাউন্সিলাররাই ওয়ার্ডের কোয়ারেন্টাইন সেন্টারের দায়িত্বে থাকবেন। যেসব শ্রমিক সেখানে থাকবেন, তাঁদের বাড়ি থেকে খাবার দিতে চাইলে সিভিক ভলেন্টিয়াররা সংশ্লিষ্ট বাড়ি থেকে খাবার এনে দেবেন। যাঁদের আর্থিক অবস্থা ভালো, তাঁরা হোটেলে থাকতে চাইলে তারও ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আমরা চারটি হোটেলের সঙ্গে টাইআপ করেছি। সেখানে টাকা দিয়ে তাঁরা থাকতে পারবেন। তবে সব ব্যবস্থায় হচ্ছে ওই পাঁচটি রাজ্য থেকে যাঁরা আসবেন শুধু তাঁদের জন্য। বাদবাকি রাজ্যগুলি থেকে এলে এসব নিয়ম থাকছে না।