স্বাস্থ্য বেশ ভালোই থাকবে। আর্থিক দিকটিও ভালো। সঞ্চয় খুব ভালো না হলেও উপার্জন ভালো হবে। ... বিশদ
নতুন করে করোনা আক্রান্তের বিষয়ে প্রশাসনিক কর্তারা কোনওরকম মন্তব্য করতে চাননি। তবে তাঁরা বিষয়টি স্বীকার করে নিয়েছেন।
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন আরামবাগ ব্লকের ছ’জন, খানাকুল-১ ব্লকে ১০ জন, খানকুল-২ ব্লকের চার, গোঘাট-১ ব্লকে এক ও পুরশুড়া ব্লকের দু’জনের শরীরে কোভিড-১৯ হদিশ মিলেছে। স্বাস্থ্যদপ্তরের তরফে তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। পাশাপাশি তাঁদের সংস্পর্শে কারা এসেছিলেন, তার তালিকাও তৈরি করা হচ্ছে। আক্রান্তদের বাড়ির লোকজনকে হোম কোয়ারেন্টাইনেই থাকার নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্যদপ্তর।
উল্লেখ্য, এর আগে মহকুমায় ২৭ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন। সবমিলিয়ে এদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত মোট ৫০ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে খানাকুলের দু’টি ব্লকেই রয়েছেন ৩৮ জন। এদিকে, ওই ৫০জনের মধ্যেই ইতিমধ্যে ১০ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। স্বাস্থ্যদপ্তরের তরফে জানানো হয়েছে, আক্রান্ত পরিযায়ী শ্রমিকদের অধিকাংশের শরীরেই কোনওরকম করোনা উপসর্গ লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। যে কারণে তাঁদের শরীর থেকে সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা খুবই কম। এদিকে, পুলিসের তরফে আক্রান্তদের এলাকাকে সিল করা হচ্ছে।