বিদ্যায় সাফল্যও হতাশা দুই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। কর্মপ্রার্থীদের শুভ যোগ আছে। কর্মক্ষেত্রের ... বিশদ
জানা গিয়েছে, গতবছর নভেম্বর মাসে ছুটিতে বাড়িতে এসেছিলেন ওই যুবক। এরপর গত ২৩মে চাকরিতে যোগ দেওয়ার জন্য কলকাতার অফিসে যান। ২৫মে শারীরিক পরীক্ষার জন্য সেখানে যেতে বলা হয়। যথারীতি ইএম বাইপাসের কাছে একটি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে তাঁর নমুনা পরীক্ষা করা হয়। তিনি কোভিড-১৯ পজিটিভ বলে বুধবার রিপোর্ট আসে। আক্রান্তকে কোভিড হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়। আক্রান্তের পাশের বাড়িটিও সিল করা হয়। আক্রান্তের বাড়িতে দুই ভাড়াটিয়া সহ সাতজন এবং পাশের বাড়ির তিনজনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। বুধবারই পুরসভার উদ্যোগে দমকলের সহযোগিতার আক্রান্তের বাড়ি সহ গোটা এলাকা স্যানিটাইজ করা হয়।
নবদ্বীপ থানার আইসি কল্লোলকুমার ঘোষ বলেন, আক্রান্তের বাড়ির ৫০মিটারের মধ্যে ওই এলাকায় ঢোকার তিনদিক সিল করে দেওয়া হয়েছে। পুলিস মোতায়েন করা হয়েছে। এই প্রথম পুরসভার একটি এলাকা কন্টেইনমেন্ট জোন করা হল। পুরসভার স্বাস্থ্য দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক তাপস খান জানান, কন্টেইনমেন্ট জোনে ৫৫টি বাড়িতে ৫৮টি পরিবার রয়েছে। পুরসভার প্রশাসক বিমানকৃষ্ণ সাহা বলেন, আক্রান্ত যুবক দু’-তিনবার কলকাতার অফিসে গিয়েছিলেন। সেখানে কোনওভাবে সংক্রামিত হয়েছেন বলে মনে হয়। পুরসভার নির্ধারিত টিম এলাকার বাসিন্দাদের দেখভাল করছেন।