পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
তবে ঝড়ের তাণ্ডবে বিপর্যস্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা স্বাভাবিক হওয়ায় বাসিন্দারা খুশি। জয়দের মেটিয়া, নকুল প্রামণিক, স্বপন জানা বলেন, খুব কম সময়ের মধ্যে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়েছে। নকুলবাবু বলেন, আমরাও বিদ্যুৎ দপ্তরের কর্মীদের সঙ্গে সহযোগিতা করিছি। তবে এটা ঠিক যে ভেরির জলে বিদ্যুতের খুঁটি হেলে যাওয়ায় বিপজ্জনক হয়ে পড়েছে। এর একটা স্থায়ী সমাধান দরকার।
জেলা পরিষদের বিদ্যুৎ কর্মাধ্যক্ষ শৈবাল গিরি বলেন, ধানের জমিতে মাছের ভেরি হয়ে যাওয়া সমস্যা দেখা দিয়েছে। আগে জানলে ব্যবস্থা নেওয়া যেত। কিন্তু বিদ্যুৎ দপ্তরকে কিছু জানানো হয়নি।
বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার খড়্গপুরের ডিভিশনাল ইঞ্জিনিয়ার তন্ময় মহাপাত্র বলেন, কোনওরকমে বাঁশ দিয়ে খুঁটিগুলি অস্থায়ীভাবে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে। ওই খুঁটি দিয়ে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎবাহী তার গিয়েছে। সেই তার ছিঁড়ে জলে পড়লে বড় দুর্ঘটনা ঘটে যাওয়ার আশঙ্কা থেকেই যায়। পাশে খুঁটি পুঁতে তার নিয়ে যাওয়ারও কোনও পথ নেই। বিষয়টা আমরা জেলা প্রশাসনকে লিখিতভাবে জানিয়েছি।
বিডিও অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, বিষয়টা নিয়ে বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার সঙ্গে কথা হয়েছে। ভেরিতে জল কমলে খুঁটিগুলি যাতে স্থায়ীভাবে সিমেন্ট দিয়ে বাঁধিয়ে দেওয়া যায়, সেটা দেখা হচ্ছে।