রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
এই সেন্টারে সোমবার থেকে ১৬ জন পরিযায়ী শ্রমিককে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। ভিনরাজ্যে কেউ রাজমিস্ত্রি, ডেকরেটর, কাঠের কাজ করতেন। দু’দিন আগে তাঁরা কালনায় ফেরেন। কালনা হাসপাতালে সোয়াব টেস্ট করার পরই ১৪দিনের কোয়ারেন্টাইনে থাকার নির্দেশ দেন চিকিৎসক। এরপরই তাঁদের কৃষ্ণদেবপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে থাকার ব্যবস্থা করা হয়। কৃষ্ণদেবপুর পঞ্চায়েত ও অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের যৌথ উদ্যোগে পরিযায়ী শ্রমিকদের খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। সকালে, বিকেলে টিফিনের সঙ্গে দুপুর ও রাতে ডিম, মাছ ভাতের আয়োজন করা হয়েছে।
কালনা-১ পঞ্চায়েত সমিতির খাদ্য কর্মাধ্যক্ষ তথা কৃষ্ণদেবপুর অঞ্চল তৃণমূলের কার্যকরী সভাপতি মৃগাঙ্ক সেন বলেন, পঞ্চায়েতের সহযোগিতায় আমরা পরিযায়ী শ্রমিকদের খাওয়ার ব্যবস্থা করেছি। যতদিন ওরা থাকবে, কর্মী-সমর্থকদের সহযোগিতা নিয়ে সাধ্যমতো রান্না করা খাবার পরিষেবা দেব।
অন্যদিকে, পরিবেশ পছন্দ না হওয়ার অজুহাত তুলে কালনার ধাত্রীগ্রাম বিএড কলেজের কোয়ারেন্টাইন সেন্টার থেকে কয়েকজন পরিযায়ী শ্রমিক জোর করে বাড়ি ফিরে যান। এনিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়।
কালনা-১ ব্লকের কংগ্রেস নেতা নবকুমার ঘোষ বলেন, এটা মোটেই ঠিক নয়। এই বিষয়ে প্রশাসনকে কঠোর হতে হবে। নিরাপত্তা জোরদার করতে হবে। অবশ্য শ্রমিকদের থাকা ও খাওয়ার সুব্যবস্থা রাখতে হবে। কেন তাঁরা থাকতে চাইছেন না তার প্রকৃত কারণ অনুসন্ধান করা হোক।
কালনার মহকুমা শাসক সুমন সৌরভ মোহান্তি বলেন, কয়েকজনকে নিয়ে সমস্যা তৈরি হয়েছে। যাঁরা চলে গিয়েছেন তাঁদের ফের সেন্টারে আনার চেষ্টা চালানো হচ্ছে।