পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
দুই মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রাম জেলার মহকুমাগুলির মধ্যে ঘাটালেই পুরসভার সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। এই মহকুমায় ঘাটাল, খড়ার, রামজীবনপুর, ক্ষীরপাই এবং চন্দ্রকোণা পুরসভা রয়েছে। ২০১৫ সালের নির্বাচনে রামজীবনপুর ছাড়া বাকি চারটি পুরসভাতেই তৃণমূল নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়। ১১টি আসন বিশিষ্ট রামজীবনপুর পুরসভায় তৃণমূল পায় পাঁচটি এবং সিপিএম-বিজেপি জোট পায় ছ’টি আসন। বিরোধী এক কাউন্সিলার তৃণমূলে যোগদান করলে ওই পুরসভাটিও তৃণমূলের দখলে আসে।
২০১৫ সালের ২৬মে খড়ার ও ক্ষীরপাই পুরসভা গঠিত হয়। ঘাটাল এবং চন্দ্রকোণা পুরসভা গঠিত হয় ২৭মে। রামজীবনপুর পুরসভা গঠিত হয় ২৮মে। খড়ার পুরসভার বিদায়ী চেয়ারম্যান উত্তম মুখোপাধ্যায় বলেন, দু’জনকে নিয়ে একটি কমিটি করে পুরসভাটি চালাতে বলা হয়েছে। ওই দু’জনের কমিটিতে থাকবেন বিদায়ী চেয়ারম্যান এবং বিদায়ী ভাইস চেয়ারম্যান।
তবে চেয়ারম্যান এবং চেয়ারপার্সন দু’জনেই একই ক্ষমতার অধিকারী হবেন কি না, তা এখনও পুরসভাগুলির কাছে স্পষ্ট নয়। চন্দ্রকোণা পুরসভার বিদায়ী চেয়ারম্যান অরূপ ধাড়া বলেন, আমরা সবেমাত্র নির্দেশ হাতে পেয়েছি। ওই নির্দেশে চেয়ারপার্সনের ক্ষমতা নিয়ে পরিষ্কার করে কিছু বলা নেই। বিষয়টি নিয়ে আমরা মহকুমা শাসকের কাছে বিস্তারিতভাবে জেনে তবেই পুরসভা চালাব।
রাজ্যের যুগ্ম সচিবের সই করা ওই নির্দেশ অনুযায়ী ২৬মে খড়ার ও ক্ষীরপাই পুরসভার চেয়ারপার্সনের দায়িত্ব নেবেন যথাক্রমে উত্তম মুখোপাধ্যায় এবং দুর্গাশঙ্কর পান। ২৭মে ঘাটাল পুরসভার চেয়ারপার্সনের দায়িত্ব নেবেন বিভাসচন্দ্র ঘোষ এবং ওই দিনই চন্দ্রকোণা পুরসভার দায়িত্ব নেবেন অরূপ ধাড়া। ২৮মে রামজীবনপুর পুরসভার চেয়ারপার্সনের দায়িত্ব নেবেন নির্মল চৌধুরী।