বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
সাইবার থানা সূত্রে জানা গিয়েছে, চলতি বছরের মার্চ মাসে ১২টি প্রতারণার অভিযোগ হয়েছে। এপ্রিল মাসে প্রায় ২৫টির মতো প্রতারণার ঘটনা ঘটেছে। মে মাসে এ পর্যন্ত ৭টি অভিযোগ হয়েছে। প্রতারকদের খপ্পড়ে পড়ে বিভিন্ন পেশার মানুষ প্রতারিত হয়েছেন। তার মধ্যে পুলিস কর্মীও রয়েছেন। বর্ধমান থানার পুলিস লাইনে কর্মরত সুজিত মাহাত প্রতারকদের খপ্পড়ে পড়ে ১২ হাজার টাকা খুইয়েছেন। একইভাবে প্রতারিত হয়েছেন বর্ধমান থানার গোপালনগরের বাসিন্দা অজয় ঘোষ। অন লাইনে শপিং করার কথা বলে তাঁর ওটিপি জেনে নিয়ে অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়। বর্ধমান শহরের ৪ নম্বর ইছলাবাদের বাসিন্দা শঙ্কর প্রসাদ বসু গত ৯ এপ্রিল সকালে একটি ফোন পান। গ্যাসের সাবসিডির টাকা দেওয়ার নাম করে অ্যাকাউন্টের তথ্য জেনে নিয়ে ১৪ হাজার ৯৯৫ টাকা হাতিয়ে নেয় প্রতারকরা। মারুতি বিক্রির বিজ্ঞাপন দিয়ে শহরের রাজগঞ্জের বাসিন্দা সৌভিক মুখোপাধ্যায়ের টাকা হাতিয়ে নেয় এক প্রতারক। শহরের বোরহাট কালীতলার বাসিন্দা সৌমাশিস ঘোষকে ফোন-পে এগজিকিউটিভের পরিচয় দিয়ে প্রতারকরা তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে ৩৪ হাজার ৬৯০ টাকা হাতিয়ে নেয়। এমনিতেই করোনার দাপটে শহরের বাসিন্দাদের নাজেহাল অবস্থা। তার উপর প্রতারণার ঘটনা বাড়তে থাকায় নতুন করে উদ্বেগ বাড়ছে শহরবাসীর।