বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
লকডাউনে দীর্ঘদিন দোকান বন্ধ থাকায় অনেকেই কেনাকাটা করতে পারেননি। কিন্তু, লকডাউন উঠতেই ক্রেতারা ভিড় জমান দোকানে। কাপড় ও জুতোর দোকানগুলিতে বেশি ভিড় জমে যায়।
অনেকের দাবি, বাজারে দোকান খোলা থাকার ক্ষেত্রে সময়সীমা দেওয়া হয়েছে। তাই অনেকেই প্রায় একই সময়ে দোকানগুলিতে এসে ভিড় জমাচ্ছেন। এক্ষেত্রে সামাজিক দূরত্ব যেমন মানা হচ্ছে না, তেমনিই অনেকের মুখে মাস্কও থাকছে না। যা নিয়ে অনেকেই উদ্বেগে রয়েছে। প্রশাসনের অবশ্য দাবি, ছাড়পত্র দেওয়া হলেও প্রত্যেক মানুষের সচেতন হয়ে বাড়ি থেকে বের হওয়া প্রয়োজন।
বোলপুর ব্যবসায়ী সমিতির কোষাধ্যক্ষ সুব্রত ভকত বলেন, এদিন বোলপুর শহরের বাজারে ব্যাপক ভিড় হয়েছে। দোকানগুলিতে স্বাস্থ্যবিধি মানার জন্য ব্যবসায়ীরা সচেতন করছেন। তাঁরাও সতর্ক থাকছেন। স্যানিটাইজার প্রত্যেককে দেওয়া সম্ভব না হলেও চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু, রাস্তায় লোকজনের ভিড় দেখে আতঙ্ক লাগছে।
সিউড়ি ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি কিষাণ পাল বলেন, ঝড়ের পর এদিন বাজারে কিছুটা ভিড় হয়েছে। কাপড়, জুতোর দোকানে মানুষ যাচ্ছেন। সবাইকে নিয়ম মানার জন্য বলা হয়েছে।
রামপুরহাট ব্যবসায়ী সমিতির সহ সভাপতি মহেশ ঝুনঝুলওয়ালা বলেন, বাজারে এদিন ব্যাপক ভিড় ছিল। ক্রেতা ও বিক্রেতারা যাতে ভাইরাস মোকাবিলায় নিয়ম মেনে চলেন সেব্যাপারে সচেতন হওয়া দরকার। প্রয়োজনে প্রশাসনিক নজরদারিও হোক।