বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
অন্যদিকে, বৃহস্পতিবারও বিভিন্ন জায়গায় ত্রাণ সামগ্রী বিলি করলেন রাজ্যের শ্রম ও আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক। বার্নপুরের নববিকাশ ক্লাব সালানপুর ব্লকের রূপনারায়ণপুরে মহিলা রয়েল বেঙ্গল চ্যালেঞ্জার্স ক্লাবের দুঃস্থ প্রতিযোগীদের হাত ত্রান তুলে দেন। তাঁদের মধ্যে অনেক মহিলা ফুটবলার বিভিন্ন জাতীয় স্তরের প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছেন।
এদিকে, দুর্গাপুর ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের স্বাস্থ্য ও সাফাইকর্মীরা মুখ্যমন্ত্রীর রিলিফ ফান্ডের জন্য বৃহস্পতিবার কাউন্সিলার অসীমা চক্রবর্তীর হাতে পাঁচ হাজার টাকা তুলে দেন। পাশাপাশি কাউন্সিলার ও ওয়ার্ডের সভাপতি ১০হাজার টাকা অনুদান দেন। এছাড়াও দুর্গাপুরের সগড়ভাঙা এলাকার গোপীনাথপুর গ্রামের অন্যতম বড় উৎসব গাজন কমিটির পক্ষ থেকে ত্রাণ তহবিলের জন্য ২৫ হাজার টাকা অনুদান দেওয়া হয়। ওই টাকার চেক এলাকার বিধায়ক বিশ্বনাথ পাড়িয়ালের হাতে তুলে দেন তাঁরা।
অন্যদিকে, পাণ্ডবেশ্বর চেম্বার অব কমার্সের পক্ষ থেকে মুখ্যমন্ত্রীর রিলিফ ফান্ডে ১০ হাজার টাকা এলাকার বিধায়ক জিতেন্দ্র তেওয়ারির হাতে তুলে দেন। পাশাপাশি ৫০০জন দুঃস্থ পরিবারের হাতে চাল ও আলু দেওয়া হয়। পাণ্ডবেশ্বর বিধান ভবন ও ত্রাণ সমিতি বিধায়কের হাতে ৩০ হাজার টাকা রিলিফ ফান্ডের জন্য তুলে দেয়। মহেশ্বর মাইনিং সংস্থার পক্ষ থেকে দু’লক্ষ টাকা তুলে দেওয়া হয় বিধায়ক জিতেন্দ্র তেওয়ারির হাতে। অণ্ডাল এলাকার বাসিন্দা দুর্গাপুর স্টিল প্ল্যান্টের অবসরপ্রাপ্ত কর্মী বিষ্ণুপদ গোস্বামী এক লক্ষ টাকা দেন। কেরোসিন অয়েল এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশন ৮৬হাজার ১৪০ টাকার চেক তুলে দেয়।