রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
এই অগ্নিকাণ্ডের ফলে জঙ্গলে থাকা বেশকিছু গাছ ঝলসে যায়। কিছু পাখি ও সরীসৃপ মারা গিয়েছে। জানা গিয়েছে, এই জঙ্গলটি এয়ারফোর্সের অধীনে। ১৯৮০ সালে বনদপ্তর ফাঁকা পড়ে থাকা এই এলাকায় বনসৃজন করে। বর্তমানে যা গভীর জঙ্গলে পরিণত হয়েছে। অনেকে রাতের অন্ধকারে সেই জঙ্গল থেকে গাছ কেটে পাচার করে দিচ্ছে বলে অভিযোগ বনদপ্তরের।
স্থানীয় বনহাট গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান জহিরুল ইসলাম বলেন, বনে থাকা শেয়াল, খরগোস, ইঁদুর ধরতে গিয়ে কেউ এই আগুন লাগিয়ে থাকতে পারে। অথবা শুকনো কাঠ কুড়োতে যাঁরা যান, অসাবধানে তাঁদের ফেলা বিড়ির জ্বলন্ত টুকরো থেকে অনেক সময় জঙ্গলে আগুন লাগে।
তবে, এক্ষেত্রে কাঠ পাচার বা শিকারের মতলবে আগুন ধরানোর সম্ভাবনা খারিজ করছে না বনদপ্তর। রামপুরহাটের তম্বুনি রেঞ্জার শুষেন কর্মকার বলেন, দুষ্কৃতীরা প্রায়ই ওই জঙ্গল থেকে গাছ কেটে পাচার করে। আবার অনেকে আছেন যারা শিকারের লক্ষ্যে আগুন লাগায়। এই আগুন তারাও লাগিয়ে থাকতে পারে। বাঁকুড়া ও বীরভূমের জঙ্গলে এমনি আগুন লাগার সম্ভাবনা নেই। যদি না মানুষ আগুন লাগায়। পুলিস অবশ্য ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।