কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এবিষয়ে গুসকরা বিদ্যুৎ অফিসের আধিকারিক সঞ্জয় মণ্ডল বলেন, বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত চারটি সাবমার্সিবল মিলিয়ে প্রায় ৩৪ হাজার টাকার বিল বাকি রয়েছে। বকেয়া টাকা মিটিয়ে দিলে এব্যাদপারে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ভেদিয়া অঞ্চলের মালোচা গ্রামে একটি ২৫ কেভি ট্রান্সফর্মার থেকে চারটি সাবমার্সিবল পাম্প চলে। মার্চের শেষে ওই ট্রান্সফর্মারটি হঠাৎ বিকল হয়ে যায়। ফলে জলের অভাবে প্রায় দেড়শো বিঘা এলাকার বোরোধান চাষে সমস্যা হচ্ছে। মালোচার ওই মাঠে পাশের মালিয়ারা গ্রামেরও অনেক কৃষকের জমি রয়েছে। এর জেরে দুই গ্রামের চাষিরাই সমস্যায় পড়েছেন। স্থানীয় চাষি বাবলু মাজি, কিরণ মোল্লা বলেন, এইসময় বোরোধানে প্রচুর জলের দরকার হয়। তাই বৃষ্টি না হওয়ায় সাবমার্সিবলই একমাত্র ভরসা। কিন্তু ট্রান্সফর্মার বিকল হয়ে যাওয়ায় জলের অভাবে ধানের ফলন মার খাবে। আমরা চাই দ্রুত নতুন ট্রান্সফর্মার লাগিয়ে দেওয়া হোক।
এব্যাপারে সাবমার্সিবলের মালিক আলিনুর মোল্লা বলেন, কোনও বিল বাকি নেই। লকডাউনের জেরে কেউই এবারের বিল হাতে পাননি। আমার কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। কিন্তু কেউ কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না।