বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
আসানসোলের মেয়র জিতেন্দ্র তেওয়ারি বলেন, ওই দুটি প্রকল্পে নাম নথিভুক্ত করতে আগে আবেদনকারীর জাতিগত শংসাপত্র আবশ্যিক ছিল। কিন্তু এই পরিস্থিতিতে জাতিগত শংসাপত্র তৈরি প্রায় অসম্ভব। তাই ৪ এপ্রিল সরকারের নতুন নির্দেশ এসেছে, পরিবারের একজনের জাতিগত শংসাপত্র থাকলেই প্রকল্পে নাম নথিভুক্ত করা যাবে। তাই যাতে এই সময়ে যত বেশি সম্ভব মানুষকে এই সরকারি সাহায্য দেওয়া যায় তা নিয়েই বৈঠক করেছি। জনপ্রতিনিধিদের বাড়তি উদ্যোগ নিতে বলা হয়েছে।
৬০ বছরের বেশি বয়সের তফসিলি জাতি ও উপজাতি ভুক্ত মানুষ যদি অন্য কোনও পেনশন না পেয়ে থাকেন, তাহলে তাঁরা পেনশন পাবেন। রাজ্য সরকার চলতি অর্থবর্ষে এমনই প্রকল্প আনে। তফসিলি উপজাতিদের ক্ষেত্রে জয় জোহার নামে এই প্রকল্প এবং তফসিলি জাতিদের ক্ষেত্রে তফসিলি বন্ধু নামে এই প্রকল্পে ব্যাপক সংখ্যায় মানুষের অন্তর্ভূক্তির সম্ভাবনা দেখা যায়। প্রশাসন ক্যাম্প করেও যত বেশি সম্ভব মানুষকে এই প্রকল্পে নথিভুক্ত করার পরিকল্পনা নিয়েছিল। কিন্তু তারই মাঝে দেশজুড়ে করোনা থাবা বসায়। যার জেরে সব পরিকল্পনা ভেস্তে যায়। অনেক ক্ষেত্রেই বৃদ্ধ বাসিন্দাদের জাতিগত শংসাপত্র না থাকা বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়াচ্ছিল। সেই সমস্যা কাটাতে তৎপর হয়েছে রাজ্য সরকার।
অনগ্রসর শ্রেণিকল্যাণ দপ্তরের জেলা আধিকারিক শুভজিৎ বসু বলেন, আমরা দ্রুত যত বেশি সংখ্যক মানুষকে এই প্রকল্পের আওতায় আনতে পারি, তার চেষ্টা করছি।